Logo
আজঃ মঙ্গলবার ০৫ নভেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

নতুন মহামারির শঙ্কায় বিশ্ব, প্রাণ হারাতে পারেন ৫ কোটি মানুষ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২৪৪জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : যুক্তরাজ্যের একজন রোগ বিশেষজ্ঞ হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ‘এক্স’ নামের একটি রোগের প্রভাবে বিশ্বব্যাপী দেখা যেতে পারে আরেকটি মহামারি। যেটি পুরো বিশ্বকে নাড়িয়ে দেওয়া করোনা মহামারির চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে।

কেট বিংগ্যাম নামের এই বিশেষজ্ঞ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে গত ২২ সেপ্টেম্বর এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। কেট বিংগ্যাম ২০২০ সালের মে থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্সের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন।

তিনি বলেছেন, ‘এক্স’ নামের রোগটির ভয়াবহতা— ১৯১৯-১৯২০ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী তাণ্ডব চালানো স্প্যানিশ ফ্লুর মতো হবে। নতুন এ রোগটিকে ‘এক্স’ হিসেবে নামকরণ করেছে জাতিসংঘের স্বাস্থ্য বিষয়ক সহযোগী সংস্থা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, ‘এক্স’ নামের রোগটি একটি ভাইরাস, একটি ব্যাকটেরিয়াম এবং ফাঙ্গাস হতে পারে। আর এই রোগের চিকিৎসা দেওয়ার মতো কোনো ওষুধ থাকবে না।

এই ব্রিটিশ রোগ বিশেষজ্ঞ আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এই রোগটির কারণে বিশ্বব্যাপী ৫ কোটি মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

তিনি বলেছেন, ‘আমাকে বিষয়টি এভাবে রাখতে দিন: ১৯১৮-১৯ সালের ফ্লু মহামারিতে বিশ্বব্যাপী ৫ কোটি মানুষের মৃত্যু হয়েছিল। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে যত মানুষ নিহত হয়েছিলেন; এ সংখ্যাটি তার দ্বিগুণ। বর্তমানে বিদ্যমান ভাইরাসগুলোর যে কোনো একটিতে একই সংখ্যক প্রাণহানি হতে পারে।’ তিনি আরও বলেছেন, যদি ‘এক্সের’ হুমকি মোকাবিলা করতে হয় তাহলে বিশ্বব্যাপী রেকর্ড সময়ের মধ্যে ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালাতে হবে। গত মে মাসে নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রথমবার ‘এক্স’ রোগের কথাটি উল্লেখ করেছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।


আরও খবর

ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত

বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪




চাল আমদানিতে কমলো শুল্ক-কর

প্রকাশিত:সোমবার ২১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৫৭জন দেখেছেন

Image

বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি করে দেশের চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখতে আমদানিতে শুল্ক-কর কমানো হয়েছে।রোববার (২০ অক্টোবর) এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান সই করা প্রজ্ঞাপন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। প্রজ্ঞাপনে আমদানি শুল্ক ও রেগুলেটরি শুল্ক হ্রাস এবং আগাম কর প্রত্যাহার করা হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে চালের ওপর বিদ্যমান আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা এবং রেগুলেটরি শুল্ক বা আরডি ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করার পাশাপাশি আগাম কর ৫ শতাংশ পুরোপুরি প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ বিষয়ে এনবিআরের পরিচালক সৈয়দ এ মু’মেন বলেন, চাল আমদানিতে বিদ্যমান শুল্ক-করাদি হ্রাস করার ফলে আমদানি পর্যায়ে প্রতি কেজি চালের আমদানি ব্যয় ১৪.৪০ টাকা কমবে। আমদানি শুল্ক ও রেগুলেটরি শুল্ক হ্রাস এবং আগাম কর প্রত্যাহারের ফলে বাজারে চালের সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে, দেশের আপামর জনগণের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে এবং চালের মূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে বলে আশা করা যাচ্ছে।



আরও খবর

ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত

বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪




নিজেকে পরিশুদ্ধ করার একমাত্র ইবাদত নামাজ

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ নভেম্বর ২০২৪ | ৬২জন দেখেছেন

Image

ইসলামের মৌলিক স্তম্ভগুলোর মধ্যে নামাজ অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদত। যে পাঁচটি ভিত্তির ওপর ইসলাম দাঁড়িয়ে আছে এর মধ্যে নামাজ দ্বিতীয়। নামাজ ছাড়া ইসলামের মৌলিকত্ব অসম্ভব। ঈমানের পর ইসলামে নামাজের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ আর কোনো ইবাদত নেই। কোরআন মাজিদে ৮৩ বার নামাজের প্রসঙ্গ বর্ণিত হয়েছে।
নামাজেই ঈমানের পরিচয় : পবিত্র কোরআনে মুমিন-মুত্তাকির পরিচয় দিতে গিয়ে ঈমানের পরই নামাজের কথা বলা হয়েছে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘(মুত্তাকি তারা) যারা অদৃশ্যের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে, সালাত কায়েম করে এবং আমি তাদের যা কিছু দিয়েছি তা থেকে (আল্লাহর সন্তোষজনক কাজে) ব্যয় করে।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ৩) নামাজই ঈমানের পরিচয় বহন করে।  যে সঠিকভাবে নামাজ আদায় করে সেই প্রকৃত মুমিন। যে নামাজ আদায় করে না সে পূর্ণ মুমিন নয়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘মুমিনরা সফলকাম হয়েছে। যারা নিজেদের নামাজে বিনয়াবনত।’ (সুরা : মুমিনুন, আয়াত : ১-২) নামাজ সবার জন্য সব সময় : ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভের মধ্যে নামাজ ও রোজা ধনী-গরিব সবার জন্যই ফরজ। তবে হজ ও জাকাতের বিধান শুধু ধনী ব্যক্তিদের জন্য প্রযোজ্য। শারীরিক অসুস্থতাসহ কিছুকিছু ক্ষেত্রে ফরজ রোজা ভঙ্গ করার হুকুম রয়েছে এবং পরে তা আদায় করে নেওয়া যায়। রোজা ভঙ্গের পর কাফ্ফারা আদায় করার বিধানও রয়েছে। তবে নামাজের ক্ষেত্রে কাজা করার হুকুম শুধু বিশেষ ক্ষেত্রেই দেওয়া হয়েছে। যদি কোনো ব্যক্তি দাঁড়িয়ে নামাজ পড়তে না পারে; সে যেন বসে নামাজ আদায় করে। যদি কারো বসে নামাজ আদায় করতে কষ্ট হয়; সে যেন শুয়ে নামাজ আদায় করে। দেহে জ্ঞান থাকা পর্যন্ত কোনো অবস্থায় কোনো ব্যক্তির জন্য নামাজ বাদ দেওয়ার বিধান নেই। আল্লাহ বলেন, ‘যারা দাঁড়িয়ে, বসে ও শুয়ে আল্লাহর স্মরণ করে।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৯১) নামাজের বিধান ঊর্ধ্বলোকে : মহান আল্লাহ নবী (সা.)-কে সাত আসমান পার করে ঊর্ধ্বলোকে তাঁর কাছে নিয়ে গিয়ে নামাজের বিধান দিয়েছেন। অন্য কোনো ইবাদতের ক্ষেত্রে এমনটি হয়নি। সুতরাং নামাজ যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। মিরাজের রাতের প্রসঙ্গে হাদিসে এসেছে, আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, অতঃপর আল্লাহ আমার উম্মাতের ওপর ৫০ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করে দেন। অতঃপর তা নিয়ে আমি ফিরে আসি। অবশেষে যখন মুসা (আ.)-কে অতিক্রম করি; তখন তিনি বলেন, আল্লাহ তাআলা আপনার উম্মতের ওপর কী ফরজ করেছেন? আমি বললাম, ৫০ ওয়াক্ত নামাজ। তিনি বলেন, আপনি আপনার পালনকর্তার কাছে ফিরে যান; কেননা আপনার উম্মত তা পালন করতে পারবে না। আমি ফিরে গেলাম। আল্লাহ তাআলা কিছু অংশ কমিয়ে দিলেন। আমি মুসা (আ.)-কে পুনরায় অতিক্রম করাকালে তিনি আবার জানতে চাইলেন, আর আমি বললাম, কিছু অংশ কমিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, আপনি পুনরায় আপনার রবের কাছে ফিরে যান। কারণ আপনার উম্মত এটিও আদায় করতে পারবে না। আমি ফিরে গেলাম। তখন আরো কিছু অংশ কমিয়ে দেওয়া হলো। আবারও মুসা (আ.)-কে অতিক্রম করাকালে তিনি আবার জানতে চাইলেন। বললাম, কিছু অংশ কমিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, আপনি পুনরায় আপনার প্রতিপালকের কাছে যান। কারণ আপনার উম্মত এটিও আদায় করতে সক্ষম হবে না। তখন আমি পুনরায় গেলাম, তখন আল্লাহ বলেন, এই পাঁচই (নেকির দিক দিয়ে) ৫০ (বলে গণ্য হবে)। আমার কথার কোনো রদবদল হয় না। (মুসলিম, হাদিস : ১৬৩) নামাজ পরিশুদ্ধি অর্জনের মাধ্যম : নিজেকে পরিশুদ্ধ করার একমাত্র ইবাদত নামাজ। নামাজের মাধ্যমেই মানুষ সব পাপ থেকে মুক্ত থেকে পবিত্র জীবন যাপন করতে পারে। নামাজ আদায় করতে থাকলে একসময় এই নামাজই মানুষকে অশ্লীল ও অন্যায় কাজ থেকে ফিরিয়ে রাখবে। আল্লাহ বলেন, ‘নিশ্চয়ই নামাজ (মানুষকে) অশ্লীল ও খারাপ কাজ থেকে বিরত রাখে।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ৪৫) নামাজ পাপ থেকে মুক্তির উপায় : নামাজ মানুষকে পাপ মুক্ত করে পবিত্র ও পরিচ্ছন্ন করে। হাদিসে এসেছে-আবু হুরাইরা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আচ্ছা তোমরা বলো তো-যদি কারোর বাড়ির দরজার সামনে একটি নদী থাকে, যাতে সে প্রতিদিন পাঁচবার করে গোসল করে, তাহলে তার শরীরে কি কোনো ময়লা অবশিষ্ট থেকে যাবে?’ সাহাবিরা বলেন, কোনো ময়লা অবশিষ্ট থাকবে না। তিনি বলেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের উদাহরণও তেমনই। এর দ্বারা আল্লাহ পাপরাশি নিশ্চিহ্ন করে দেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৫২৮) নামাজ সব সমস্যার সমাধান : আল্লাহর সাহায্য পাওয়ার জন্য আল্লাহর নির্দেশিত পদ্ধতি হলো-নামাজের মাধ্যমে তাঁর সাহায্য প্রার্থনা করা। যেকোনো বিপদণ্ডআপদে ও সমস্যায় পড়লে আল্লাহর সাহায্য ও অনুগ্রহের প্রত্যাশায় নামাজে মগ্ন হওয়া চাই। পাশাপাশি পারিপার্শ্বিকভাবেও চেষ্টা করতে হবে। এতে আল্লাহর সাহায্য ও সহযোগিতা সহজে পাওয়া যাবে। আল্লাহ বলেন, ‘হে ঈমানদাররা! তোমরা ধৈর্য ও নামাজের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ১৫৩) হুজাইফা (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী (সা.) কোনো কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হলে নামাজ আদায় করতেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ১৩১৯) গুরুত্বের সঙ্গে নামাজ আদায় : কোরআন মাজিদে যেভাবে নামাজিদের প্রশংসা করা হয়েছে, তেমনি নামাজে অবহেলাকারীদের প্রতি ধমকি ও হুঁশিয়ারিমূলক বক্তব্যও এসেছে। আল্লাহ বলেন, ‘আর দুর্ভোগ ওই নামাজিদের জন্য, যারা তাদের নামাজ সম্পর্কে উদাসীন।’ (সুরা : মাউন, আয়াত : ৪-৫)  এজন্য খুব গুরুত্বসহ সময়ের প্রতি লক্ষ রেখে, জামাতের সঙ্গে নামাজ আদায় করতে হবে। নামাজে মনোযোগ ফেরাতে ইহসানের বিকল্প নেই। ইহসানের ব্যাখ্যায় হাদিসে বলা হয়েছে-উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) থেকে বর্ণিত, জিবরাইল (আ.) নবীজি (সা.)-কে বলেন, ‘আমাকে ইহসান সম্পর্কে বলুন।’ তিনি (সা.) বলেন, ইহসান হলো-‘তুমি এমনভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে যেন তুমি তাঁকে দেখছো। আর তুমি যদি তাকে না-ও দেখো, তিনি তোমাকে অবশ্যই দেখছেন।’ (বুখারি, হাদিস: ৫০)


আরও খবর

বদনজর থেকে বাঁচার দোয়া ও আমল

বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪

তাসবিহে ফাতেমি পাঠের ফজিলত

মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর ২০২৪




১০৬ রানেই অলআউট বাংলাদেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৪০জন দেখেছেন

Image

যন্ত্রণার প্রহরটা বাড়তে দিলো না দক্ষিণ আফ্রিকা। মিরপুরে বছরে প্রথমবার টেস্ট খেলতে নেমে বাংলাদেশ রীতিমত খাবি খেয়েছে বাংলাদেশ। টেস্ট ক্রিকেটের উপযোগী ব্যাটিং দেখা গেল না কারো কাছ থেকেই। পুরো দলের বিপর্যয়ের মুখে মাহমুদুল হাসান জয়ের ৩০ রানের ইনিংসটাই যেন বিশেষ কিছু। দুই সেশনই টিকতে পেরেছে বাংলাদেশ। ওভারের হিসেবে ৫০ ওভারও পার হয়নি। তাতে বাংলাদেশের রান হলো ১০৬। দলীয় শতরানও পার হয়েছে মূলত তাইজুল ইসলাম আর নাইম হাসানের কল্যাণে। কিন্তু তার আগে বাংলাদেশের খেলাটা দর্শকদের জন্যই ছিল যন্ত্রণাদায়ক। চতুর্থ ইনিংসে প্রতিপক্ষে চেপে ধরা যাবে মন্থর উইকেটে। এমন ভাবনা থেকেই কি না টসে জিতে আগে সফরকারীদের বোলিং করতে পাঠিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। 

কিন্তু সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে আক্ষেপ করতে ৭ ওভারও সময় লাগেনি। সাজঘরে একে একে ফিরলেন সাদমান ইসলাম, মুমিনুল হক আর নাজমুল হোসেন শান্ত। অফস্ট্যাম্পের অনেক বাইরের বল ড্রাইভ করতে চেয়ে ফিরলেন সাদমান। মুমিনুল পরাস্ত হয়েছেন বাড়তি সুইংয়ের কারণ। আর শান্ত ঠিক কী করতে চেয়েছিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে তার নিজেরও। এই তিন পেয়েছেন উইয়ান মুল্ডার। এরপর ব্যাটন পাস করেছেন কাগিসো রাবাদার দিকে। তার শিকার পরের দুজন। মুশফিকুর রহিম ক্যারিয়ারে বহুবারই ইনসুইং বলে ব্যাট-প্যাডের গ্যাপে উইকেট খুইয়েছেন। রাবাদার বলেও হলো সেই একই পরিমিডল অর্ডার পর্যন্ত বাংলাদেশের হয়ে ডাবল ডিজিটে যেতে পেরেছিলেন জয় এবং মুশফিক। বল সংখ্যা আর পার্টনারশিপের বিবেচনায় তারাই ছিলেন বাংলাদেশের সেরা।  জয়কে নিয়ে মুশফিক খেলেছেন ৮ ওভার। দলের স্কোরবোর্ডে সেই জুটি থেকে এসেছে ১৯ রান। মেহেদি হাসান মিরাজ করেছেন ১৩ রান। কিন্তু কেশব মহারাজের আর্ম বলটায় হয়েছেন এলবিডব্লিউ। 

লাঞ্চের পর প্রথম আঘাত আসে জয়ের ওপর। ৯৭ বলে ৩০ রানের টেস্ট ইনিংসটা শেষ করেছেন ডেইন পিটের বলে। আগের বলে চার মারার পর হয়েছেন বোল্ড। দলের পুরো বিপর্যয়ের মাঝে এই রানকেও হয়ত আলাদা করে সম্মান দিতেই হতো। খানিক পরেই অভিষিক্ত জাকের আলী অনিককে বোকা বানিয়েছেন কেশব মহারাজ। লোভে পড়ে এগিয়ে এসে খেলতে চেয়েছিলেন। হয়েছেন স্ট্যাম্পড। ণতি। লিটন কুমার দাসের বেলায় অবশ্য স্লিপে থাকা ফিল্ডার ট্রিস্টান স্টাবসের কৃতিত্বই বেশি। বাংলাদেশের স্কোরটা এরপর ১০০ পার করিয়ে দিয়েছেন নাইম এবং তাইজুল। দুজনের ২৬ রানের জুটি বাংলাদেশ ইনিংসেই সর্বোচ্চ! স্লিপে ক্যাচ দিয়ে নাইম হয়েছেন রাবাদার তৃতীয় শিকার। টাইগারদের ইনিংসের শেষটা করেছেন কেশব মহারাজ। দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে তাইজুল হয়েছেন বোল্ড। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ৩টি করে উইকেট মুল্ডার, রাবাদা এবং মহারাজের। অন্য উইকেট পিটের দখলে। 



আরও খবর

আফগানিস্তান সিরিজে থাকছেন না সাকিব!

বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪




চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ নভেম্বর ২০২৪ | ১৩১জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: চিকিৎসাশাস্ত্রে অনবদ্য অবদান রাখায় এ ক্যাটাগরিতে এ বছর যৌথভাবে নোবেল জিতেছেন ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন। দুজনই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।

নোবেল প্রাইজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মাইক্রো আরএনএ আবিষ্কার এবং পোস্ট ট্রান্সক্রিপশন জিন নিয়ন্ত্রণ-এ অবদান রাখায় তাদের এ পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।

ভিক্টর অ্যাবব্রোস ১৯৫৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যামশায়ারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৯ সালে ম্যাসাচুয়েটস ইনস্টিটিউট থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত একই প্রতিষ্ঠানে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন। ১৯৮৫ সালে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ক্যামব্রিজ, ম্যাসাচুয়েটসের প্রধান গবেষক হন। বর্তমানে তিনি ম্যাসাচুয়েটস মেডিকেল স্কুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাচারাল সাইন্সের প্রফেসর হিসেবে কাজ করছেন।

অপরদিকে গ্যারি রাভকুন ১৯৫২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে ম্যাসাচুয়েটস জেনারেল হাসপাতাল এবং হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের প্রধান গবেষক হন। বর্তমানে এখানেই জেনেটিকসের প্রফেসর হিসেবে কাজ করছেন তিনি।গত বছর এই পুরস্কার জিতেছিলেন ক্যাথলিন কারিকো এবং ড্রিউ ওয়েইসম্যান। এমআরএন করোনা টিকা আবিস্কারের জন্য তাদের পুরস্কারটি দেওয়া হয়েছিল।

১৯০১ সাল থেকে দেওয়া হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার নোবেল। এ পুরস্কারটির নামকরণ করা হয়েছে সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের নাম অনুসারে। ঊনবিংশ শতকের এই বিজ্ঞানী শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিনামাইট আবিষ্কার করে বিপুল অর্থের মালিক হয়েছিলেন। তিনি উইল করে গিয়েছিলেন যে তার যাবতীয় অর্থ থেকে যেন প্রতি বছর পদার্থ, রসায়ন, চিকিৎসা, শান্তি ও সাহিত্য— এই ৫টি খাতে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তিদের পুরস্কার প্রদান করা হয়। এই পুরস্কারের নামকরণ হবে তার নামে। ১৯৬৯ সাল থেকে এই ৫ বিভাগের সঙ্গে যুক্ত হয় অর্থনীতিও।


আরও খবর



ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করা উচিত: ট্রাম্প

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ইসরাইল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।


স্থানীয় সময় শুক্রবার নর্থ ক্যারোলিনায় একটি নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

গত মঙ্গলবার ইসরায়েলের দিকে প্রায় ২০০ মিসাইল ছুড়েছে ইরান। এরপর থেকে ইরান-ইসরায়েলের সম্পর্কে নতুন করে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। গত বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে প্রশ্ন করা হয়, প্রতিশোধ নিতে ইসরায়েল ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা করলে তিনি তাতে সমর্থন করবে কি না? এর জবাবে বাইডেন বলেন,‘না।’

এই বক্তব্য নিয়ে নির্বাচনী প্রচারে ট্রাম্প বলেন, ‘যখন তাকে ( বাইডেন) এই প্রশ্ন করা হলো, তার উত্তর হওয়া উচিত ছিল প্রথমে পরমাণু কর্মসূচিত হামলা করুন। বাকিটা পরে দেখা যাবে।’

রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারে খুব কমই মধ্যপ্রাচ্য সংকট নিয়ে কথা বলছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, আগামী নভেম্বরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে পারে।

ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির চুক্তি করাতে ওয়াশিংটনের সক্রিয় কূটনৈতিক প্রচেষ্টা থাকলেও ইতিবাচক কোনো ফলাফল এখনো দেখা যায়নি। বরং সংঘাত আরও বেড়েছে।

আরও খবর