Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

পাংশা লেখক ও সংষ্কৃতিক সংগঠনের আয়োজনে কবিতা পাঠের আসর

প্রকাশিত:শনিবার ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৩০৪জন দেখেছেন

Image

রাজবাড়ী  প্রতিনিধিঃ রাজবাড়ীর পাংশা নারায়নপুরে কবি সেলিম মাবুদের জলঘরে পাংশা লেখক ও সংষ্কৃতি সংগঠনের আয়োজনে শুক্রবার বাদজুম্মা কবি ও সাংবাদিক কাজী সেলিম মাবুদ এর সভাপতিত্বে কাবতা পাঠের অনুষ্ঠানে প্রধান আতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পাংশা সরকারী কলেজের রাষ্টবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোঃ সাহিদুর রহমান। 

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক খোকন কুমার বিশ্বাসের উপস্থাপনায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন পাংশা মহিলা কলেজের অধ্যাপক লেখক সাংবাদিক এম এম জিন্নাহ, মোহাম্মদ ফিরোজ হায়দার, মুহাম্মাদ এবাদক আলী সেখ, সেখ মোঃ সবুর উদ্দিন, মোঃ আবু হাসেম,সন্ধ্যা রানী কুন্ডু, কবি মোল্লা মাজেদ, ষড়জিৎ বিষ্নু শ্যাম , সাংবাদিক সৈকত শতদল প্রমুখ। 

অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ করেন মোঃ শহিদুল ইসলাম, আব্বাস উদ্দিন, মোঃ ফিরোজ মাহমুদ মোক্তার, সরদার আবু জালাল, শাকিল মাহবুব, রবিউল ইসলাম। 

অনুষ্ঠানে সিদ্ধান্ত গ্র্রহন করা হয় প্রতি ইংরেজি মাসের ২য় শুত্রবার বিকেলে কবিদের সাথে আলোচনা চা চক্র ও কবিতা পাঠের আসর নিয়মিত অনুষ্ঠিত হবে। 



আরও খবর



দেশের সাত জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু তাপপ্রবাহ।

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ২১জন দেখেছেন

Image

 ডিজিটাল ডেস্ক:


দেশের সাত জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মৃদু তাপপ্রবাহ। 


সেটি আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকতে পারে। সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।


আবহাওয়াবিদরা বলছেন, দেশের সাত জেলা তথা রাজশাহী, পাবনা, টাঙ্গাইল, যশোর, নীলফামারী, ফেনী ও রাঙ্গামাটি জেলার জেলার বিভিন্ন অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। যা আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে।



আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদের সই করা পূর্বাভাসে বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে।


আগামী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও সিলেট বিভাগসমূহের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা, ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। 


দেশের অন্যত্র অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

এ সময়ের মধ্যে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।


পূর্বাভাসে মঙ্গলবার (১৪ মে) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগগুলোর দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।


একইসঙ্গে ওই দিনও চলমান তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি অব্যাহত থাকতে পারে এবং তা কিছু কিছু জায়গায় বিস্তার লাভ করতে পারে বলেও জানানো হয়েছে।


সেইসঙ্গে সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে এবং রাতের তাপমাত্রাও সামান্য বাড়তে পারে।


আরও খবর

ফের অস্থির ডিমের বাজার

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




বিশ্ব কবি রবী ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী আজ : রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর বাণী

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৫১জন দেখেছেন

Image

সদরুল আইনঃ


আজ পঁচিশে বৈশাখ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মজয়ন্তী। ১৮৬১ সালের (বঙ্গাব্দ ১২৬৮) এই দিনে কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুর বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন বিশ্বকবি।


যথাযোগ্য মর্যাদায় দিবসটি পালন করতে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি।


রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১২৬৮ বঙ্গাব্দের ২৫ বৈশাখ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর। মা সারদা সুন্দরী দেবী। ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ শ্রাবণ (৭ আগস্ট ১৯৪১) কলকাতায় পৈত্রিক বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।


রবীন্দ্রনাথ একাধারে ছিলেন কবি, উপন্যাসিক, নাট্যকার, সঙ্গীতজ্ঞ, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, ভাষাবিদ, চিত্রশিল্পী-গল্পকার। আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। ১৮৭৪ সালে ‘তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা’য় তার প্রথম লেখা কবিতা ‘অভিলাষ’ প্রকাশিত হয়।


 অসাধারণ সৃষ্টিশীল লেখক ও সাহিত্যিক হিসেবে সমসাময়িক বিশ্বে তিনি খ্যাতি লাভ করেন। বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় তার সাহিত্যকর্ম অনূদিত ও পাঠ্য সূচিতে সংযোজিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।


বিশ্বকবি ১৯০১ সালে পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রাহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর কবিগুরু সেখানেই বসবাস করেন।


 ১৯০৫ সালে জড়িয়ে পড়েন বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনে। ১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠা করেন ‘শ্রীনিকেতন’ নামে সংস্থা। ১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বিশ্বভারতী’।


১৮৯১ সাল থেকে বাবার আদেশে কুষ্টিয়ার শিলাইদহে, পাবনা, নাটোরে ও উড়িষ্যায় জমিদারিগুলো তদারকি শুরু করেন। শিলাইদহে তিনি দীর্ঘদিন অতিবাহিত করেন। এখানে জমিদার বাড়িতে রচনা করেন অসংখ্য কবিতা ও গান। ১৯০১ সালে শিলাইদহ থেকে সপরিবারে কবি বোলপুরে শান্তিনিকেতনে চলে যান।


রবী ঠাকুরের জন্মজয়ন্তীতে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন তার দেওয়া বাণীতে বলেন, ছিল রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধের প্রধান পাথেয় ছিল মনুষ্যত্বের বিকাশ, মানবমুক্তি ও মানবপ্রেম। রবীন্দ্রনাথ সাহিত্য অঙ্গনের এক বিস্ময়কর প্রতিভা। তিনি একাধারে কবি, ঔপন্যাসিক, গল্পকার, গীতিনাট্যকার ও প্রবন্ধকার। সাহিত্যের এমন কোনো শাখা নেই যেখানে তিনি বিচরণ করেননি।


রাষ্ট্রপতি আরও বলেন, সাহিত্যের মাধ্যমে তিনি গেয়েছেন মানবতার জয়গান। শুধু সাহিত্য সাধনা নয়, পূর্ববঙ্গের জমিদারি পরিচালনার পাশাপাশি দরিদ্র প্রজাসাধারণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, অর্থনৈতিক মুক্তি ও মানবিক বিকাশের জন্য নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি।


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার দেওয়া বাণীতে বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যে এক বিস্ময়কর প্রতিভা। তিনি একাধারে কবি, কথাসাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক, নাট্যকার, সংগীতজ্ঞ, চিত্রশিল্পী, শিক্ষাবিদ, দার্শনিক ও সমাজ সংস্কারক। তার হাতেই বাংলা কবিতা, গান, ছোট গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, নাটক, গীতি নাট্য, নৃত্য নাট্য পূর্ণতা পেয়েছে। বাংলা সাহিত্য স্থান করে নিয়েছে বিশ্বসভায়।


 তিনিই প্রথম বাঙালি কবি, যিনি এশীয়দের মধ্যে প্রথম সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।


প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, রবীন্দ্রনাথ শান্তি ও মানবতার কবি। বিশ্বমানবতার সংকটে তিনি সবসময় গভীর উদ্বেগ বোধ করতেন। রবীন্দ্র দর্শনের প্রধান বিষয় অসাম্প্রদায়িক চেতনা, বিশ্বমানবতাবোধ ও মানুষে মানুষে মিলন। 


রবীন্দ্রনাথের শিক্ষাভাবনা বিজ্ঞানভিত্তিক, যা আধুনিক শিক্ষায় অগ্রগামী হতে আমাদের উদ্বুদ্ধ করে। বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে তার (রবীন্দ্রনাথের) রচনা আলোক শিখা হয়ে বাঙালিকে দেখিয়েছে মুক্তির পথ। বাঙালির সুখে-দুঃখে তার গান যেমন দিশা দিয়েছে, বাঙালির জাতীয় সংকটেও তার গান হয়ে উঠেছে একান্ত সহায়।


 ১৯৭১-এর মহান মুক্তিযুদ্ধে রবীন্দ্রনাথের কবিতা ও গান হয়ে উঠেছিল মুক্তিকামী বাঙালির চেতনা সঞ্চারী বিজয় মন্ত্র।


রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সরকারের পক্ষ থেকে জাতীয় পর্যায়ে বিস্তারিত কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। জাতীয় পর্যায়ের অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে বিশ্বকবির স্মৃতিবিজড়িত নওগাঁ জেলার আত্রাই উপজেলার পতিসরে, কুষ্টিয়ার শিলাইদহ কুঠিবাড়ী, সিরাজগঞ্জের শাহাজাদপুর এবং খুলনার দক্ষিণডিহি ও পিঠাভোগে স্থানীয় প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় যথাযোগ্য মর্যাদায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী উদযাপন করা হবে। 


এ উপলক্ষ্যে রবীন্দ্রমেলা, রবীন্দ্রবিষয়ক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে।


বাংলাদেশ শিল্পকলা একডেমির জাতীয় নাট্যশালা মিলনায়তনে সকাল ১১টায় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। তিন দিনব্যাপী এ অনুষ্ঠান মালা উদ্বোধন করবেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।


 রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ছায়ানটের রবীন্দ্র-উৎসব ২৫ ও ২৬ বৈশাখ (৮ ও ৯ মে) ছায়ানট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠান শুরু হবে।


আরও খবর

ফের অস্থির ডিমের বাজার

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




আবারও ভক্তকে মারতে গিয়ে শিরোনামে সাকিব

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image


দেশবাংলা ক্রীড়া ডেস্ক:

ক্রিকেট মাঠে ব্যাটে বলের নৈপুণ্যে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান।

মাঠের ক্রিকেটে সাকিবের পারফরম্যান্স প্রশংসনীয়। তবে খেলোয়াড় হিসেবে সাকিব বিশ্বে প্রশংসনীয় হলেও ব্যক্তি সাকিবের আচরণ নিয়ে রয়েছে রাজ্যের প্রশ্ন।

তারকা খ্যাতি পাওয়ার পর থেকেই একের পর এক শৃঙ্খলা ভঙ্গের মতো কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। নিয়ম-নীতিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে যাচ্ছেন এই ক্রিকেটার।

ক্যামেরাম্যানের ওপর বিরক্ত হয়ে লাইভ ম্যাচে বাজে অঙ্গভঙ্গি, আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত পক্ষে না যাওয়ায় স্টাম্পে লাথি, আম্পায়ারকে মারার জন্য তেড়ে যাওয়া, কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনকে মারার জন্য তেড়ে যাওয়াসহ সাকিবের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভাঙ্গের অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে।


মেজাজ হারিয়ে ভক্তকে চড় মারার ঘটনা সাকিব ঘটিয়েছেন বহুবার। এবার নতুন করে আবারও বিতর্কে এই ক্রিকেটার। আবারও মেজাজ হারালেন সাকিব।

জানা গেছে, নারায়নগঞ্জে শেখ জামাল ও প্রাইম ব্যাংকের ম্যাচ চলাকালীন সেলফি তুলতে যান এক ভক্ত। আর তখনই মেজাজ হারান সাকিব।

আজ সোমবার ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন লিগের ম্যাচ নারায়নগঞ্জের ফতুল্লায় খান সাহেব ওসমান আলী স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় সাকিবের শেখ জামাল ও তামিম ইকবালের প্রাইম ব্যাংক।

জানা গেছে, মাঠের পাশে আলাপ করছিলেন সাকিব। এ সময় একজন ভক্ত ছবি তুলতে গেলে মোবাইল কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন এবং মারতে উদ্যত হন।

এর আগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ চলাকালীন সময়ে একটি ইভেন্টে উপস্থিত হন সাকিব। তারকা ক্রিকেটারকে সেখানে দেখে তার ভক্ত-সমর্থদের মধ্যে উৎসাহ ছিল তুঙ্গে।

নিরাপত্তারক্ষীরা সাকিবকে ঘিরে থাকলেও ভিড়ের মাঝে আটকে পড়েন তিনি। তার সঙ্গে ছবি তোলা এবং অটোগ্রাফের আবদার ছাড়াও তারকা ক্রিকেটারকে ছুঁয়ে দেখার চেষ্টা করেন অনেকে।

ভিড়ের মাঝে এক ভক্ত সাকিবের ক্যাপ খুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তখনই মেজাজ হারিয়ে বসেন তারকা ক্রিকেটার। ক্যাপ কেড়ে নিয়ে সেই ক্যাপ দিয়েই ভক্তকে বেশ কয়েকবার মারতে দেখা যায় সাকিবকে। সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যমে এ বিষয়টি নিয়ে নিন্দার ঝড় বয়ে যায়।

এছাড়া মাগুরা-১ আসন থেকে নির্বাচন করার সময় ভোট চলাকালীন নিজের আসনের একটি কেন্দ্র পর্যবেক্ষণে যান সাকিব। তখন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডারকে সামনে পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন ভক্ত-সমর্থকরা।

অনেক তরুণ ভক্ত বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারের সঙ্গে সেলফি তোলার চেষ্টা করেন। তখন মানুষের ভিড়ে সাকিব ঠিকমতো হাঁটতে পারছিলেন না। সেই সময় মেজাজ হারিয়ে এক ভক্তকে কষিয়ে চড় মারেন সাকিব।

মুহূর্তের মধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় সাকিব আল হাসানের চড় মারার সেই ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। এনিয়েও অনেকে নেতিবাচক মন্তব্য করেন


আরও খবর



ঢাবি অধ্যাপকের পিএইচডি জালিয়াতি তদন্তে কমিটি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭১জন দেখেছেন

Image

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদকঃ


এমফিলের থিসিস নকল করে পিএইচডি ডিগ্রি নেওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বাহাউদ্দিনের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।


মঙ্গলবার (৭ মে) উপাচার্য ড. এ এস এম মাকসুদ কামালের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেটের এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।


 নাম না প্রকাশের শর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সিন্ডিকেট সদস্য গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 



পিএইচডি থিসিস জালিয়াতির অভিযোগে গঠিত তদন্ত কমিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছিরকে প্রধান করা হয়েছে। 


এছাড়াও সদস্য হিসেবে আছেন মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদ এবং তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস এম জাভেদ আহমদ।


 কমিটিকে আগামী এক মাসের মধ্যে তদন্ত রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে।


আরও খবর



রাজধানীসহ সারাদেশে বাড়চ্ছে ডেঙ্গু, একদিনে ৩ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৫জন দেখেছেন

Image


বিডি বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:


চোখ রাঙাচ্ছে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু। বছরের শুরুর চার মাস ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুটা নিয়ন্ত্রিত থাকলেও আস্তে আস্তে তা বাড়তে শুরু করেছে। 


এরই মধ্যে গত একদিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন তিনজন। নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ জন।



বুধবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।


এ নিয়ে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এ বছর ভর্তি রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৪৫ জনে। মে মাসে ১৫ দিনে মারা গেছেন ৮ জন। 


এ ছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৩২ জন মারা যাওয়ার খবর জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।


বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ জন। এ নিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ১৬৪ জন।



আক্রান্ত ২১ জনের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ১১ জন। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০ জন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশালে, ৫ জন।


চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ মে পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট দুই হাজার ৫৪৫ জন। তাদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ৮৫১ জন। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন দুই হাজার ৩৭৭ জন।


প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। গেল বছর দেশে তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন।


 এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার আটজন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেন তিন লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন।


 গত বছর এক হাজার ৭০৫ জন মানুষ মশাবাহিত এই রোগে মারা গেছেন। যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।


এর আগে, ২০১৯ সালে দেশব্যাপী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছিলেন এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন। ওই সময়ে চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।


২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। 


ওই বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া ২০২২ সালে ডেঙ্গু নিয়ে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।


আরও খবর