Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

বোয়ালমারীতে বজ্রপাতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীসহ আহত ৮, দুটি গরুর মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image


মুকুল বসু,বোয়ালমারী (ফরিদপুর) প্রতিনিধি:

ফরিদপুরের বোয়ালমারীতে পৃথক স্থানে বজ্রপাতে একটি মাদ্রাসার ছয় শিক্ষার্থীসহ ৮ জন আহত হয়েছেন। বজ্রপাতে দুইটি গরু মারা গেছে।

জানা গেছে, সোমবার দুপুর চারটা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত বোয়ালমারী উপজেলার বিভিন্ন স্থানে কালবৈশাখী ঝড়ের সাথে বজ্রপাত হয়। উপজেলার বিভিন্ন স্থানে হওয়া বজ্রপাতে অন্তত ৮ জন আহত হয়ে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন।

আহতরা হলেন- উপজেলার পরমেশ্বরদী ইউনিয়নের তামারহাজি গ্রামের আনছার শেখের স্ত্রী শেফালী (৩৫), পৌরসভার সোতাশী গ্রামের রহমানিয়া আরাবিয়া মারকাস মাদ্রাসার শিক্ষার্থী জাকারিয়া (১১), অহিদ (১২), সোহেব (১১), সজিব (১২), হোসাইন (১০), আ. মমিন (১২) এবং পাশের লোহাগড়া উপজেলার চরশালনগর গ্রামের মুনজিলা (২১)।

হাসপাতালে ভর্তি শেফালী বেগমের স্বামী তামারহাজি গ্রামের আনছার শেখ বলেন, সোমবার বিকেলে গোয়ালঘরের সামনের নারকেল গাছে বজ্র পড়ে। এতে দেড় লক্ষাধিক টাকা মূল্যের দুটি গরু মারা যায়। আর গোয়ালঘরের বারান্দায় ছিল আমার স্ত্রী শেফালী। সে মারাত্মক আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে।

অপর বজ্রপাতের ঘটনায় রহমানিয়া আরাবিয়া মারকাস মাদ্রাসার ছয় শিশু শিক্ষার্থী আহত হয়।আহতদের দেখতে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যান উপজেলা চেয়ারম্যান এম এম মোশাররফ হোসেন মুশা মিয়া।


এ ব্যাপারে বোয়ালমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. শরীফুল ইসলাম বলেন, আহত রোগীদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।


আরও খবর



বারবার নির্বাচনী আচরনবিধি ভঙ্গের দায়ে প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলীর বড় ভাই জামিল হাসান দুর্জয়ের প্রার্থিতা বাতিল

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২৯জন দেখেছেন

Image

বারবার নির্বাচনী আচরনবিধি ভঙ্গের দায়ে প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলীর বড় ভাই জামিল হাসান দুর্জয়ের প্রার্থিতা বাতিল

সদরুল আইন:

বারবার নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গের দায়ে শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যানপ্রার্থী মো. জামিল হাসান দুর্জয়ের প্রার্থিতা বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বুধবার (১৫ মে) নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে শুনানি শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ।

অশোক কুমার বলেন, আচরণবিধি ভঙ্গ করায় গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. জামিল হাসানের প্রার্থিতা বাতিল করেছে কমিশন। প্রার্থীর শুনানি শেষে নির্বাচন কমিশন এ সিদ্ধান্ত দেয়।

এর আগে জামিল হাসানকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদের দ্বিতীয় ধাপে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে আপনি ঘোড়া প্রতীকের চেয়ারম্যান প্রার্থী।

আপনি গত ২১ এপ্রিল শ্রীপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে ও চত্বরের বাইরে আনুমানিক বেলা ১১টা ১০ মিনিটে আপনার কর্মী সমর্থকরা শোভাযাত্রা/শোডাউনসহ মিছিল করেন এবং এতে আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গের সম্ভাবনা সৃষ্টি হওয়ায় আপনাকে ২১ এপ্রিল কারণ দর্শানোর নোটিশ দিলে আপনি নির্বাচনে আচরণবিধি মেনে চলার অঙ্গীকারপূর্বক ক্ষমা প্রার্থনা করেন।

পরে আপনি ২৭ এপ্রিল বিকেল ৫টায় গাজীপুর সদর উপজেলাধীন বাঘের বাজার এলাকায় সারাহ গার্ডেনে প্রতীক বরাদ্দের আগে আনুমানিক ৪০০ জন কর্মী সমর্থক নিয়ে জনসভা করার চেষ্টা করেন।

ওই বিষয়ে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ইসতিয়াক মজনুন ইশতি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ৫ ও ৭ লঙ্ঘনের দায়ে আপনার উপস্থিতিতে আপনার সমর্থক মো. আক্তার হোসেনকে মোবাইল কোর্ট আইন, ২০০৯ অনুসারে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

আপনি ৭ মে আনুমানিক বেলা ১২টার সময় আনুমানিক এক হাজার কর্মী সমর্থক নিয়ে শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের নগর হাওলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গেটের সামনে উত্তর দিকে মসজিদ মার্কেট এলাকায় বিশাল প্যান্ডেল করে বিনা অনুমতিতে জনসভাসহ দুপুরের খাবারের আয়োজন করেন।

যা উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ৭(খ), ৭(গ) এবং ১৭(খ) এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। এ আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাইখা সুলতানা ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।

পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাইখা সুলতানা পুনরায় একই স্থানে বিনা অনুমতিতে সভা আয়োজন এবং জনগণের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করার অভিযোগ পান। এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট আয়োজনস্থলে আপনাকে বক্তৃতারত অবস্থায় এবং আপনার প্রায় এক হাজার কর্মী সমর্থকসহ দেখতে পান।

পরে উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর ৭ (খ), ৭ (গ) এবং দণ্ডবিধি ১৮৬০ এর ১৮৩ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে আয়োজকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হলে আপনি এবং আপনার সমর্থকসহ সরকারি দায়িত্ব পালনে বাধা দেওয়াসহ হুমকি দেন।

তাৎক্ষণিকভাবে উপজেলা নির্বাহী অফিসার, শ্রীপুর, গাজীপুর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটকে আপনিসহ আপনার কর্মী সমর্থকরা হুমকি দেওয়াসহ অশোভন আচরণ করে মিছিল করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করতে দেখেন, যা উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এর বিধি ৭, বিধি ১১, বিধি ১৮ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন-২০২৪ এর তফসিল ঘোষণার পর থেকেই উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা, ২০১৬ এ বর্ণিত বিভিন্ন বিধি ভঙ্গ করছেন। আপনাকে কারণ দর্শানোর নোটিশসহ এ বিধিমালায় বর্ণিত দণ্ড দেওয়ার পরও নির্বাচনী আচরণ মেনে চলছেন না, যা একটি সুষ্ঠু, সুন্দর, নিরপেক্ষ ও অবাধ নির্বাচন পরিচালনার জন্য অন্তরায়।

আরও বলা হয়, উপরের বিষয়ে শ্রীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আপনার প্রার্থিতা কেন বাতিল করা হবে না এবং আইনানুগ অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে না, এ বিষয়ে আগামী ১৫ মে বেলা ১১টায় নির্বাচন কমিশনে আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে আপনাকে উল্লিখিত তারিখ ও সময়ে ব্যক্তিগতভাবে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

আজ সকল বিষয় পর্যালোচনা শেষে নির্বাচন কমিশন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী'র বড় ভাই এড জামিল হাসান দূজয়ের প্রার্থিতা চুড়ান্তভাবে বাতিল ঘোষণা করেন।উল্লেখ্য তিনি গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে ঘোড়া প্রতিক নিয়ে নির্বাচন করছিলেন।

ইসির এ সিদ্ধান্তের ফলে এই নির্বাচনে তিনি আর প্রতিদ্বন্দিতা করতে পারবেন না।তবে ইসির সিদ্ধান্তের ব্যাপারে উচ্চ আতালতে আপিল করার সুযোগ পাবেন তিনি,এমনটাই জানিয়েছেন আইনজ্ঞরা। 


আরও খবর



ডলারের দরে অস্থিরতা: খোলা বাজারে কার্যকর হচ্ছে না

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব  রিপোর্ট:


খোলাবাজারে ডলারের দরে অস্থিরতা চলছে। দর বেঁধে দিলেও নির্ধারিত দরে মিলছে না ডলার। 


বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী খোলাবাজারে ডলার বিক্রি করার ক্ষেত্রে ব্যাংকের ডলার বিক্রির রেটের সঙ্গে এক টাকা যোগ করতে পারবে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো। 


ব্যাংকগুলো জানিয়েছে, বর্তমানে তারা নগদ ডলার বিক্রি করছে গড়ে ১১৭ টাকা ৫০ পয়সা হারে। সে হিসাবে মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানগুলো নগদ ডলার বিক্রি করতে পারবে সর্বোচ্চ ১১৮ টাকা ৫০ পয়সা দরে। কিন্তু গতকাল সোমবার খোলা বাজারে ১২৩ টাকা ছাড়িয়েছে ডলারের দাম।


গত সপ্তাহের বুধবার খোলাবাজারে নগদ ডলার কেনাবেচা হয়েছিল ১১৭ থেকে ১২০ টাকায়। বৃহস্পতিবার এক দিনের ব্যবধানে ডলারের দাম সাত টাকা বেড়ে ১২৫-এ গিয়ে দাঁড়ায়। 


তার জেরে ডলারের দামের রাশ টেনে ধরার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। রবিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর কাজী সায়েদুর রহমানের নেতৃত্বে ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে খোলাবাজারে ডলার বিক্রি করা প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশনের নেতাদের এক বৈঠকে দাম ঠিক করে দেওয়া হয়।



সভায় উপস্থিত একাধিক সূত্র জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশনের কাছে এক দিনে সাত টাকা বাড়ার কারণ জানতে চাওয়া হয়। অ্যাসোসিয়েশন জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রলিং পেগ প্রচলনের মাধ্যমে ডলারের অফিশিয়াল দাম সাত টাকা বাড়ানোর জের ধরে এমনটা ঘটেছে।


 তবে টাকার অবমূল্যায়নের পর যেখানে ব্যাংকে নগদ ডলারের দাম দুই টাকা বেড়েছে, সেখানে অ্যাসোসিয়েশনের দেওয়া যুক্তি গ্রহণ করেনি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।


মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশনের কর্মকর্তারা জানান, অতি সম্প্রতি নগদ ডলারের চাহিদা বেড়েছে। বিশেষ করে আগামী কিছু দিনের মধ্যে অন্তত কয়েক লাখ মানুষ হজসহ নানা কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যাবেন। তাদের একটা বড় অংশই নগদ ডলার নিয়ে যাচ্ছেন।


 এই সুযোগে খোলাবাজার লাগামহীন হয়ে পরেছে। অবশ্য এনডোর্স ছাড়া ডলার সঙ্গে করে নিয়ে যাওয়া ঠেকাতে মানি চেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশন গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ), ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (এনএসআই) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ (এনবিআর) আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে চিঠি দিয়েছে। 


চিঠিতে সৌদি আরবে যাওয়া বাংলাদেশি নাগরিকদের ব্যয়যোগ্য প্রয়োজনীয় বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ নির্ধারণ করে বৈধ মানি চেঞ্জার প্রতিষ্ঠানসমূহের মাধ্যমে এনডোর্স করিয়ে নিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আবেদন করা হয়।



অবশ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা ডলারের বাজার প্রায় ফ্রি করে দিতে চাইছি, তার মানে এ নয়, যে যেভাবে পারবে দাম বাড়িয়ে ডলার বিক্রি করবে। 


আমাদের যে ক্রলিং পেগের মাধ্যমে ডলারের মধ্যবর্তী দাম ১১৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, সেটি রিয়েল ইফেক্টিভ এক্সচেঞ্জ রেট এবং কারেন্সি বাস্কেট বিবেচনায় নিয়েই করা হয়েছে। আমাদের এখন নগদ ডলারের কোনো সংকট নেই, তাই অস্বাভাবিক দাম বাড়ারও কোনো কারণ নেই।’


আরও খবর



ইসরায়েলকে প্রকাশ্যে হুমকি দিলেন বাইডেন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৯জন দেখেছেন

Image

ডেস্ক রিপোর্ট:

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার রাফাহ শহরে বড় ধরনের হামলা পরিচালনা করলে ইসরায়েলে অস্ত্র সরবারহ বন্ধ করবে যুক্তরাষ্ট্র। 


বুধবার (8 মে) প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। খবর রয়টার্সের


এই সতর্কবার্তা এমন সময় এলো যখন গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি পরিকল্পনা নিয়ে কায়রোতে চলমান আলোচনা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত অব্যাহত রাখা হয়েছে। 



মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে বাইডেন বলেছিলেন, ‘আমি স্পষ্ট বলে দিয়েছি, যদি তারা রাফাহতে হামলা চালায়…তবে আমি অস্ত্র সরবরাহ করছি না।’


বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে রাফাহ শহরে হামলার পরিকল্পনা বাতিলের জন্য ইসরায়েলকে বারবার চাপ দিয়ে আসছে বাইডেন প্রশাসন।



ওই সাক্ষাৎকারে বাইডেন স্বীকার করেছেন, হামাসকে নির্মূল করার লক্ষ্যে গাজায় টানা সাত মাস ধরে চলা যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য ইসরায়েলকে দেওয়া মার্কিন বোমাগুলো বেসামরিক নাগরিকদের হত্যা করেছে।


রয়টার্স বলছে, বাইডেনের এমন মন্তব্যের বিষয়ে ইসরায়েলের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।


তবে রাফাহতে ইসরায়েলের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তার দাবি, সেখানে হাজার হাজার হামাস যোদ্ধা রয়েছে। তাদের পরাজিত করতে রাফাহ শহরে অবশ্যই আঘাত করতে হবে।


এদিকে, দক্ষিণ গাজায় মঙ্গলবার ট্যাঙ্ক এবং বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। মিসরের সঙ্গে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং দিয়ে ত্রাণ প্রবেশকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ পথও বন্ধ করে দিয়েছে তারা।


ইসরায়েলকে রাফাহ শহরে হামলা চালানো থেকে বিরত রাখতে ডেমোক্র্যাটদের চাপের মধ্যে রয়েছেন বাইডেন। এছাড়া, দেশটির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ক্যাম্পাসের ক্রমবর্ধমান ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ বাইডেনের জন্য এই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া আরও কঠিন করে তুলেছে।


 ইসরায়েলের প্রতি বাইডেনের সমর্থন এখন একটি রাজনৈতিক দায় হয়ে ঠেকেছে। কেননা, আসন্ন নির্বাচনে পুনরায় প্রেসিডেন্ট পদে জয়ী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন বাইডেন।


এখন পর্যন্ত ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় অস্ত্র সরবরাহকারী যুক্তরাষ্ট্র। ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর এই সরবরাহ আরও ত্বরান্বিত করেছে দেশটি।


তবে বুধবার মার্কিন কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন, গাজার বেসামরিক নাগরিকদের ঝুঁকি ও নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে ইসরায়েলে বোমার চালান সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।


এই সিদ্ধান্তকে ‘খুবই হতাশাজনক’ বলে অভিহিত করেছেন জাতিসংঘে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত গিলাদ এরদান। তবে তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করবে—এমন কথা বিশ্বাস করেন না তিনি।


আরও খবর



বাজেটের এক-তৃতীয়াংশ খরচ হয়েছে সুদ ও ভর্তুকিতে

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image



সদরুল আইনঃ


চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে জুলাই-জানুয়ারি সময়ে দেশের জাতীয় বাজেটের এক-তৃতীয়াংশের বেশি খরচ হয়েছে সুদ ও ভর্তুকি পরিশোধে। 


অর্থ মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, পুরো অর্থবছরের মোট ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকার বাজেটের মধ্যে চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে জানুয়ারিতে সরকার খরচ করেছে ২ লাখ ৪৬ হাজার ৫৮৩ কোটি টাকা।


 সুদ পরিশোধ ও ভর্তুকি বাবদ খরচ হয়েছে ৮৮ হাজার ২২৬ কোটি টাকা, যা বরাদ্দের ৩৬ শতাংশ। খরচ মেটাতে সরকার আরো বেশি ঋণ নিচ্ছে। কারণ কর আদায় আশানুরূপ বাড়ছে না। 


জিডিপির অংশ হিসেবে দেশের রাজস্ব বর্তমানে জিডিপির ৮.২ শতাংশ। সরকার বাজেট ঘাটতি মেটাতে দেশীয় ব্যাংকিং খাত, জাতীয় সঞ্চয়পত্র (এনএসসি) বিক্রি ও বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভর করে।


অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্য বলছে, গত জুলাই-জানুয়ারি সময়ে সুদ মেটাতে হয়েছে ৬০ হাজার ৫৫৫ কোটি টাকা। এটি আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৬ শতাংশ বেশি। অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে নেওয়া ঋণের সুদ পরিশোধ ১৫ শতাংশ বেড়ে ৫১ হাজার ২১৩ কোটি টাকা হয়েছে। বিদেশি ঋণের বিপরীতে তা তিন গুণ বেড়ে হয়েছে ৯ হাজার ৩৪২ কোটি টাকা।


 ট্রেজারি বন্ড বিক্রি থেকে পাওয়া টাকার খরচও বেশি। তাই সুদের খরচ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে, ২০২৩ সালের জুনে ট্রেজারি বন্ডের মুনাফার হার ৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ১২ শতাংশ ছাড়িয়েছে। যদিও সঞ্চয়পত্রের বিক্রি বর্তমানে কম। এর বিপরীতে সুদের হার কমেছে। তবে অনেক সঞ্চয়পত্র ম্যাচিউর হয়েছে। অর্থাত্, এই খাতে সরকারের খরচ বেড়েছে।



আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি, এলএনজি ও সারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি খরচ বেড়েছে। তাই গত অর্থবছর থেকে ভর্তুকিও বাড়ছে দ্রুতগতিতে। চলতি অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ভর্তুকি ছিল ২৭ হাজার ৬৭১ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে তা ছিল ২৬ হাজার ২১২ কোটি টাকা।


অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, ক্রমবর্ধমান ঋণ ও সুদের খরচ বেড়ে যাওয়ায় সুদ পরিশোধের হার বেড়েছে। বিদেশি ঋণের সুদের হার বেড়েছে। টাকার ক্রমাগত অবমূল্যায়নও খরচ বাড়িয়ে দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, প্রকৃত ভর্তুকি খরচ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। জ্বালানি খরচ বেড়ে যাওয়ায় সব খরচ প্রত্যাশার চেয়ে বেশি। কারণ বাড়তি বকেয়া পরিশোধ করতে হয়েছে।


চলতি অর্থবছরে ঘাটতি মেটাতে ব্যাংকঋণ খুব বেশি বাড়েনি। ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে ঋণ নেওয়া হয়েছিল ৩৪ হাজার ৩০৬ কোটি টাকা। অথচ চলতি অর্থবছরের একই সময়ে ব্যাংকঋণ ২৩ হাজার ৬২৭ কোটি টাকা।


সঞ্চয়পত্র বিক্রি কম হওয়ায় সরকারকে সঞ্চয়পত্র বাবদ বেশি খরচ করতে হচ্ছে। গত জুলাই থেকে জানুয়ারিতে ৬ হাজার ৭৬৩ কোটি টাকা এবং গত ২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে ৩ হাজার ৩৫ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হয়েছে। 


কয়েক বছর আগেও সঞ্চয়পত্র ছিল সরকারের আয়ের প্রাথমিক উত্স। তবে সুদের হার কম ও কঠোর নিয়ন্ত্রণের কারণে সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমে গেছে। এদিকে গত জুলাই-জানুয়ারি রাজস্ব আদায় ১৩ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২৩ হাজার ৪৩৮ কোটি টাকায়।


 জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আয় ১২.৬ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৯৫ হাজার ৫০১ কোটি টাকা। তবে এনবিআর-বহির্ভূত কর রাজস্ব ৩.৪ শতাংশ কমে ৪ হাজার ৪৭৫ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। সাত মাসে করবহির্ভূত রাজস্ব ২১ শতাংশ বেড়েছে ২৭ হাজার ৪৬১ কোটি টাকা।


 গত সাত মাসে রাজস্ব বাজেট থেকে সরকার খরচ করেছে ১ লাখ ৯১ হাজার ৮৮ কোটি টাকা। এটি বরাদ্দের ৪০.২ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে তা ছিল ৩৯.৭ শতাংশ। উন্নয়ন খরচ ধরা হয়েছে ৫৫ হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা। এটি বরাদ্দের ২০ শতাংশ।


আরও খবর

ফের অস্থির ডিমের বাজার

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




ভালুকায় পিন্টুর গণসংযোগ, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা সেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image


ময়মনসিংহ প্রতিনিধি:


আসন্ন ভালুকা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অন্যতম হ্যাভিওয়েট প্রার্থী হিসেবে জেলা যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক ও বারবার বিপুল ভোটে নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পিন্টু নির্বাচনের লক্ষ্যে গণসংযোগ ও প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।


প্রতিদিন বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান সহ পাড়া মহল্লা, দোকানপাটে গিয়ে জনগণের নিকট দোয়া চেয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে কুশল বিমিময় করছেন।


স্থানীয় নেতাকর্মীদের ভাষ্য ভালুকা উপজেলা আওয়ামী লীগ বলতে বর্তমান সময়ে যে নামটি সবার সামনে ভেসে আসে তিনি রফিকুল ইসলাম পিন্টু। মঞ্চ কাপানোঁ নেতা যার আদর্শ সততা দেশপ্রেম যে কাউকে মুগ্ধ করে। যিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিচ্ছবি যার ভেতরে ফুটে উঠে, প্রজন্মের তারুণ্যের নেতা ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক, সাবেক উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ও বর্তমান ভালুকা উপজেলার জনগনের সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত সফল ভাইস চেয়ারম্যান। 


বৃহত্তম ময়মনসিংহ জেলার অন্যতম কৃতিসন্তান রফিকুল ইসলাম পিন্টু জেলা যুবলীগের রাজনীতির আদর্শের একটি নাম। জেলার যুবলীগের রাজনীতিতে মানুষটির অবদানের কোন শেষ নেই। শুরু থেকেই ছাত্র রাজনীতি ও পরবর্তীতে যুবলীগের রাজনীতিতে নিজের নীতি আদর্শকে বুকে আগলে রেখে চলছেন। জাতির পিতার আদর্শ লালন করছেন সেই শিশুকাল থেকে।


 বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে নিজেকে তৈরি করছেন প্রতিনিয়ত। কথা বলেন, দেশ ও নিজ এলাকা ভালুকা তথা আপামর জনগনের পক্ষ নিয়ে। যা ইতোমধ্যে সর্বজন জ্ঞাত। বিশেষ করে রফিকুল ইসলাম পিন্টু একজন দেশপ্রেমী, পরিক্ষিত জননেতা। তিনি নিঃসন্দেহে যুবলীগের রাজনীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ও বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরের অধিকারী। যার ধরুন আলাদা ভাবে তরুণদের মাঝে জায়গা করে নিয়েছেন। 


তাঁর সততা ও আদর্শ প্রতিনিয়তই যে কাউকেই মুগ্ধ করে। ব্যাক্তি ইমেজের ভেতর খুঁজে পাওয়া যায় মা মাটির গন্ধ। এছাড়াও আরো একটি বিশেষ গুণ হল সদা মিষ্টিভাষী ও তুখোড় বক্তা। জননেতা পিন্টুর বক্তব্য শুনতে আলীগের জনসভায় জনস্রোত নামে।


এলাকাবাসীর ভাষ্য, রফিকুল ইসলাম পিন্টু একটি নাম, একটি অহংকার। কূলষিত রাজনীতির পাদদেশে দাঁড়িয়েও যিনি ভাবেন অনাগত জীবনের কথা। জনপ্রিয়তা যার মানবিক সত্তাকে অহংকারী করেনি বরং করেছে অতি মানবিক। জীবন তাকে নিয়ে গেছে সাধারণ মানুষের গভীরে- জীবনের কাছাকাছি। বলাবাহুল্য তার ব্যক্তিত্ব, ইমেজ, গ্রহণযোগ্যতা, জনপ্রিয়তা হিমালয়সম। 


একদিকে যেমন সুদর্শন, অমায়িক ব্যবহার, সদালাপী অন্যদিকে রাজনৈতিক বর্ণাঢ্য জীবনের অনেক ঘটনাই স্মৃতির ধূলিকণায় দ্যূতি ছড়ায়। ত্যাগী এ নেতা বিএনপি জামাত জোট সরকারের আমলে বারবার কারা নির্যাযিত হয়েছেন। ভালুকা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ বৃহত্তম ময়মনসিংহ জেলার মুকুটহীন তরুণ প্রজন্মের সম্রাট এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একনিষ্ঠ সৈনিক, সৎ, নির্ভীক ও শেখ হাসিনার অতন্দ্রপ্রহরী।


 জীবন তাঁকে দিয়েছে বর্ণীল সততা, সুমিষ্ট সুভাষী হওয়ায় এলাকায় ইতোমধ্যে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন জেলা যুবলীগ আহবায়ক রফিকুল ইসলাম পিন্টু। তার মত তুখোড় সৎ ছাত্রনেতা মানবতার মূর্ত প্রতিক। দেশপ্রেম, মানবতা, আদর্শ তরুণ প্রজন্ম অনুকরণ করে। যার দীপ্ত পদচারণায় মুখরিত হয় সৎ রাজনীতির মঞ্চ, তথা সমগ্র ভালুকাবাসি।


ময়মনসিংহের রাজনীতির পরীক্ষিত লড়াকু সৈনিক, দলমত নির্বিশেষে ছাত্র-জনতা ও এলাকাবাসী সকলের প্রিয় যুবনেতা রফিকুল ইসলাম পিন্টু । জননেত্রীর অত্যন্ত আস্থাভাজন, বর্ণাঢ্য ছাত্ররাজনীতির অন্তপ্রাণ, বর্তমান সময়ের রাজপথ কাঁপানো যুবনেতা পিন্টুর অবদানের কথা ভালুকাবাসি কোনদিনও ভুলবে না।



জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ভালুকাবাসির মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অপ্রাণ কাজ করে যাওয়া পিন্টুকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে ভোটের মাধ্যমে জয়যুক্ত করে মূল্যায়ন করবে।


গণসংযোগ কালে রফিকুল ইসলাম পিন্টু বলেন, ভালুকার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা বারবার সেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। আমি ভালুকার সন্তান, কাছের মানুষ কাজের মানুষ। মানুষ ডাকলে আমাকেই সবার আগে পায়। সেদিক দিয়ে তাদের ভালোবাসা ও ভোট আমাকে দিবে। 


তাছাড়া আমি যদি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হতে পারি তাহলে সুখে দুঃখে সকলের পাশে থাকা সহ বিশেষ করে তরুণ ও যুব সমাজের কর্মসংস্থানের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। যাতে করে এলাকার তরুণ ও যুব সমাজ বেকারত্ব ও মাদকের অভিশাপ থেকে মুক্তি পায়। এ সময় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মী  উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর