Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

করোনা টিকা প্রত্যাহার করলো অ্যাস্ট্রাজেনেকা

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৫২জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ


ওষুধ ও টিকা প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাস্ট্রাজেনেকা বৈশ্বিকভাবে নিজেদের সব করোনা টিকা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।


 মঙ্গলবার (৭ মে) এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ। খবর ডেইলি মেইল।


বিবৃতিতে প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, করোনা মহামারির সময়ে যে বৈশ্বিক পরিস্থিতি ছিল— এখন আর তা নেই। ‘করোনা ভাইরাস’ নামের যে ভাইরাসটির বিস্তার প্রতিরোধে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে ২০২০ সালের শেষ দিকে যে টিকা বাজারে এনেছিল অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সেই ভাইরাসটি এখন প্রায় নিষ্ক্রিয়, এমনকি মূল ভাইরাসটি থেকে যেসব ভ্যারিয়েন্ট ভাইরাসের উদ্ভব হয়েছে— সেগুলোও এখন আর প্রাণঘাতী নয়।



সম্প্রতি ব্রিটেনের আদালতে ১০ কোটি পাউন্ড ক্ষতিপূরণের মামলা হয়েছে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বিরুদ্ধে। মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা গ্রহণের কারণে গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগে বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মামলার কার্যক্রম চলার মধ্যেই এই ঘোষণা দিলো প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ।


গত ফেব্রুয়ারিতে এক নথিতে অবশ্য অ্যাস্ট্রাজেনেকার কর্তৃপক্ষ স্বীকার করেছিল যে টিকা গ্রহণের পর টিটিএস বা থ্রম্বোসিস উইদ থ্রম্বোসিটোপেনিয়া সিনড্রোম নামের এক প্রকার শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে, তবে তা খুবই বিরল।



টিটিএস হলো এমন একটি শারীরিক জটিলতা, যার কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত জমাট বেঁধে যায় এবং প্ল্যাটিলেট কমে যায়। যুক্তরাজ্যে এই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার শিকার হয়ে ২০২০ সালের টিকাদান কর্মসূচির শুরু থেকে এ পর্যন্ত অন্তত ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে।


মঙ্গলবারের বিবৃতিতে অ্যাস্ট্রাজেনেকা বলেছে, ‘নিরপেক্ষ পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ছাড়পত্র পাওয়ার পর এক বছরে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ৩০০ কোটি করোনা টিকার ডোজ ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীজুড়ে। 


এসব টিকার ডোজ প্রাণ বাঁচিয়েছে বিশ্বের ৬৫ লাখেরও বেশি মানুষের। বিভিন্ন দেশের সরকার আমাদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে এবং করোনা মহামারি দূর করতে যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে— তা বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত।


‘কিন্তু বর্তমানে মূল করোনা ভাইরাসটি প্রায় নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ায় এবং এটি থেকে উদ্ভূত অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টগুলোও দুর্বল হয়ে যাওয়ায় এসব টিকা এখন অতিরিক্ত। তাই সব টিকা বাজার থেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠান। ইতিমধ্যে অংশীদারদের এ ব্যাপারে অবহিত করা হয়েছে।’


আরও খবর



প্রকৌশল কাজ অপ্রকৌশলীরা করতে পারে না: জিএম কাদের

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৩৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব  রিপোর্ট:


বিরোধী দলের নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের এমপি বলেছেন, প্রকৌশল পেশার মানোন্নয়নে বিরোধী দল কাজ করবে। বিভিন্ন জায়গায় আমরা তুলে ধরব।


 প্রশাসনের লোকেরা প্রকৌশলীদের কাজ নিয়ে যায়। এই সমস্যা পাকিস্তানের কর্মকর্তাদের সঙ্গেও ছিল। পাকিস্তানি শাসন পদ্ধতি ছিল কেন্দ্রভিত্তিক। তখন সিএসপি কর্মকর্তারা সব কাজ করতে চাইতো। 


তিনি আরও বলেন, প্রকৌশল কাজ অপ্রকৌশলীরা করতে পারে না। পানির লাইনতো অপ্রকৌশলীরা ঠিক করতে পারবে না। কর্মকর্তাদের শক্তি আছে, থাকবে। প্রকৌশলীরাই প্রথম সেটা জোরে বলতে হবে।


 প্রকৌশলীরা সব কাজ করবে কিন্তু সুবিধা নেবে প্রশাসনের মানুষ, এটা অন্যায়। 


সোমবার রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের ৬১তম কনভেনশনের সমাপনী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথির বক্তব্যে জিএম কাদের এসব কথা বলেন। 


তিনি আরও বলেন, আমি একজন প্রকৌশলী।  প্রকৌশল আমার জীনে রয়েছে। আইইবির আজীবন সদস্য হিসাবে এখানে আসি। আইইবি দেশের ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে। প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধন করেন এবং সমাপনী করেন বিরোধী দলের নেতা। 


এটা সংসদীয় গণতন্ত্র। আইইবি সংসদীয় গণতন্ত্র চর্চা করে। গণতন্ত্রের জন্য সংসদীয় গণতন্ত্র জরুরি। গণতন্ত্র মানেই সুশাসন। সুশাসন মানেই আইনের শাসন। সুশাসনে সবাইকে জবাবদিহি করতে হয়। 


এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন- ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর, সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার এসএম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু, ঢাকা সেন্টারের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ হোসাইন। 



উপস্থিত ছিলেন- আইইবির ভাইস প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. শাহাদাৎ হোসেন শিবলু, ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মঞ্জুর মোর্শেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. নুরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার কাজী খায়রুল বাশার, সহকারী সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার শেখ তাজুল ইসলাম তুহিন, ইঞ্জিনিয়ার অমিত কুমার চক্রবর্তী, ইঞ্জিনিয়ার আবুল কালাম হাজারী, ইঞ্জিনিয়ার রনক আহসান প্রমুখ।


আরও খবর



বিএনপি'র ৫ নেতা বহিষ্কার

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image


সদরুল আইনঃ

কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্ত না মেনে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের ২য় ধাপের পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলা ও দেবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় দলের পাঁচ নেতাকর্মীকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি।


শনিবার (৪ মে) বিকেলে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভীর স্বাক্ষরিত নোটিশের মাধ্যমে তাদের বহিষ্কার করা হয়।

বহিষ্কার হওয়া পাঁচ নেতাকর্মী হলেন, পঞ্চগড় জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক ও বোদা উপজেলার বিএনপির সদস্য সচিব এবং বোদা উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কলস মার্কার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী লাইলী বেগম, একই উপজেলার বড়শশী ইউনিয়নের বিএনপির সদস্য ও চশমা মার্কার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোরসালিন বিন মমতাজ রিপন, বোদা ময়দান দিঘী ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি ও আনারস মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী অ্যাডভোকেট হাবিব আল-আমিন ফেরদৌস, দেবীগঞ্জ উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক ও চশমা মার্কার ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুর রহিম এবং দেবীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক ও কাপ-পিরিচ মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী রহিমুল ইসলাম বুলবুল।


নোটিশে বলা হয়েছে, দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে বোদা ও দেবীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের প্রেক্ষিতে দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) প্রাথমিক সদস্য পদসহ সকল পর্যায়ের পদ থেকে নির্দেশক্রমে বহিষ্কার করা হলো। এ সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হবে।

পঞ্চগড় জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জহিরুল ইসলাম কাচ্চু জানান, কেন্দ্রীয় কমিটি ও সকল নেতাকর্মী বর্তমান সরকারের সকল নির্বাচনকে বর্জন করেছে। এ বিষয়ে আমাদের আন্দোলন চলমান।

কিন্তু এর মাঝে যারা কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তকে না মেনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে তাদের বিরুদ্ধে দলীয় গঠনতন্ত্র মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে তাদের বহিষ্কার করেছে এবং তা অবিলম্বে কার্যকর করা হচ্ছে।


আরও খবর

ফের অস্থির ডিমের বাজার

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেড মাঝিকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ২৮জন দেখেছেন

Image

কক্সবাজার প্রতিনিধি:


কক্সবাজারের উখিয়ার আশ্রয়শিবিরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের হেড মাঝিকে নিজঘর থেকে তুলে নিয়ে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা।


সোমবার (১৩ মে) ভোরে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এক্সটেনশনের হ্যান্ডিক্যাপ অফিসের পেছনে এ ঘটনা ঘটে।নিহত মো. ইলিয়াস (৪৩) রোহিঙ্গা ক্যাম্প-৪-এর ‘সি’ ব্লকের আবুল কাশেমের ছেলে।


বিষয়টি নিশ্চিত করেন উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শামীম হোসাইন।


স্থানীয়দের বরাত দিয়ে ওসি বলেন, উখিয়ার আশ্রয়শিবিরের ক্যাম্প-৪ এক্সটেনশনের ‘সি’-এর ৩ নম্বর ব্লকে থাকতেন রোহিঙ্গাদের হেড মাঝি মো. ইলিয়াস। 


ভোরের দিকে তার ঘরের দরজা ভেঙে অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১৫ জন রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী প্রবেশ করে তাকে ঘর থেকে টেনেহিঁচড়ে হ্যান্ডিক্যাপ অফিসের পেছনে নিয়ে যায়। সেখানেই ইলিয়াসকে গুলি করে হত্যা করে পালিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা।


ওসি আরও বলেন, খবর পেয়ে থানা থেকে পুলিশের একটি আভিযানিক দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে মো. ইলিয়াসের মরদেহ উদ্ধার করে। 


পরে সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুত করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে তার মরদেহ পাঠানো হয়। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।


বর্তমানে সেখানে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলেও জানান ওসি।


আরও খবর



ভেস্তে গেল যুদ্ধবিরতির আলোচনা : রাফায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image


ডেস্ক রিপোর্টঃ

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় সাত মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা ইসরায়েলি হামলা বন্ধে দুপক্ষের যুদ্ধবিরতির আলোচনা চুক্তি ছাড়াই শেষ হয়েছে।

চুক্তি ছাড়াই যুদ্ধবিরতি আলোচনা শেষ হওয়ায় ইসরায়েল রাফাতে হামলা চালিয়ে যাওয়ার কথাও জানিয়েছে। তারা রাফা অঞ্চলে নতুন করে ব্যাপক বোমাবর্ষণ করেছে। এতে ওই অঞ্চল থেকে অন্তত ৮০ হাজার মানুষ পালাতে বাধ্য হয়েছে।


শুক্রবার (১০ মে) বিবিসি ও বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।

রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি বাহিনী বৃহস্পতিবার রাফা অঞ্চলে বোমাবর্ষণ করেছে বলে ফিলিস্তিনি বাসিন্দারা জানিয়েছেন। অন্যদিকে রাফাতে হামলা করলে ইসরায়েলে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার যে হুমকি প্রেসিডেন্ট বাইডেন দিয়েছেন তা প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।

রয়টার্স বলছে, একজন সিনিয়র ইসরায়েলি কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার রাতে বলেছেন, গাজায় সংঘাত থামাতে কায়রোতে চলমান পরোক্ষ আলোচনার সর্বশেষ দফা শেষ হয়েছে এবং ইসরায়েল পরিকল্পনা অনুযায়ী রাফা এবং গাজা উপত্যকার অন্যান্য অংশে তাদের অভিযান চালিয়ে যাবে।

গাজায় আটক বন্দিদের মুক্তির চুক্তির জন্য হামাসের প্রস্তাবের বিষয়ে মধ্যস্থতাকারীদের কাছে ইসরায়েল তার আপত্তি জমা দিয়েছে বলে ওই কর্মকর্তা বলেছেন।

এছাড়া নেতানিয়াহু এক ভিডিও বিবৃতিতে বলেছেন, ‘যদি আমাদের প্রয়োজন হয়, আমরা আমাদের নখ দিয়ে লড়াই করব। কিন্তু আমাদের নখের চেয়ে অনেক বেশি আছে।’

এদিকে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ইসরায়েলের হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বেশিরভাগই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে আগেই। এখন বাকি রয়েছে অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডটির রাফা শহর।

গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় এই শহরেই এবার হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েল। আর এরই জেরে শহরটি ছেড়ে ইতোমধ্যেই পালিয়ে গেছেন ৮০ হাজারেরও বেশি মানুষ। জাতিসংঘ এই তথ্য সামনে এনেছে। ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে গাজার অন্যান্য অংশ থেকে তারা এখানে আশ্রয় নিয়েছিলেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সোমবার থেকে ৮০ হাজারেরও বেশি মানুষ দক্ষিণ গাজার রাফা শহর থেকে পালিয়ে গেছে বলে জাতিসংঘ জানিয়েছে। এছাড়া রাফার বিভিন্ন অংশে ক্রমাগত বোমাবর্ষণের মধ্যে ইসরায়েলি ট্যাংকগুলি শহরের কাছাকাছি এসে জড়ো হচ্ছে বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরায়েলি এই আক্রমণের ফলে গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে প্রায় ৩৫ হাজার লোক নিহত এবং আরও প্রায় ৮০ হাজার মানুষ আহত হয়েছেন।


আরও খবর



প্রতারণামূলক বিজ্ঞাপণে তারকারাও সমানভাবে দায়ি থাকবেন

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৪৪জন দেখেছেন

Image

নিউজ ডেস্ক:


কোনো পণ্যের বিষয়ে প্রচারিত বিজ্ঞাপন যদি প্রতারণামূলক প্রমাণিত হয়, তাহলে এর সঙ্গে জড়িত তারকা এবং ইনফ্লুয়েন্সাররাও সমানভাবে দায়ী থাকবেন।


 মঙ্গলবার (৭ মে) একটি মামলার শুনানিতে এই রায় দিয়েছেন ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট।



এদিন পতঞ্জলি আয়ুর্বেদের বিরুদ্ধে প্রতারণামূলক বিজ্ঞাপন প্রচার মামলার শুনানিতে ভারতের সর্বোচ্চ আদালত বলেছেন, কোনো বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়ার আগে সম্প্রচারকদের একটি স্ব-ঘোষণা ফর্ম ফাইল করতে হবে, যেখানে বিজ্ঞাপনে প্রাসঙ্গিক নিয়মাবলী মেনে চলার কথা উল্লেখ থাকবে।


শুনানি চলাকালে বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন প্রতিরোধের নির্দেশিকা, ২০২২’র কথা উল্লেখ করেন বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি এ আমানুল্লাহর বেঞ্চ। তারা বলেন, কোনো পণ্য বা সেবার প্রচারণার সঙ্গে জড়িত হওয়ার আগে কোনো ব্যক্তিকে অবশ্যই সেগুলো সম্পর্কে যথেষ্ট তথ্য বা অভিজ্ঞতা থাকতে হবে যে, সেটি প্রতারণামূলক নয়।



বিচারপতিরা বলেন, এসব নিয়ম ভোক্তাদের সেবা দেওয়ার জন্য এবং তারা বাজার থেকে যে ধরনের পণ্য কিনছেন, বিশেষত স্বাস্থ্য ও খাদ্য খাতে, সেগুলো সম্পর্কে সচেতন করার জন্য।


আদালত আরও বলেছেন, বিভ্রান্তিকর বিজ্ঞাপন প্রচারের সঙ্গে জড়িত তারকা এবং সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সাররাও এর জন্য সমানভাবে দায়ী থাকবেন।


 এ কারণে, কোনো বিজ্ঞাপনে অংশ নেওয়ার আগে সেটিতে যথাযথ নিয়ম মানা হচ্ছে, তা নিশ্চিত করে একটি স্ব-ঘোষণা ফর্মে স্বাক্ষর করতে হবে প্রচারকদের।



আরও খবর

ফের অস্থির ডিমের বাজার

শনিবার ১৮ মে ২০২৪