Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

লাহাগড়ায় গ্রামের বাড়িতে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন ও পরিদর্শন করলেন সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২১৩জন দেখেছেন

Image

মাহফুজুল ইসলাম মন্নু, লোহাগড়া প্রতিনিধি : নড়াইলে লোহাগড়ায় গ্রামের বাড়িতে বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ পরিদর্শন ও উদ্বোধন করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।

গতকাল রোববার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে লোহাগড়ার মল্লিকপুর ইউনিয়নের পৈতৃকভিটা করফা গ্রামে বাবার নামে প্রতিষ্ঠিত ১০ শয্যা বিশিষ্ট ‘অধ্যাপক শেখ মোঃ রোকন উদ্দীন আহমেদ’ মা ও শিশুকল্যাণ কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন তিনি। 

এছাড়া লোহাগড়াস্থ মধুমতি আর্মি ক্যাম্প ও গ্রামের বাড়িতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন এবং শিশু-কিশোরদের মাঝে শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করেন। এদিকে, নড়াইল সদরের মালিবাগ মোড় থেকে সীতারামপুর এলাকা পর্যন্ত ৪ লেন সড়কের নির্মাণ কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন সেনাপ্রধান। 

 এসব কার্যক্রম উদ্বোধনের সময় সেনাপ্রধানের স্ত্রীসহ উর্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



গাজীপুরের ৩ উপজেলায় ১৫৪ ভোটকেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

নিউজ ডেস্কঃ

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে আগামীকাল বুধবার গাজীপুর সদর, কাপাসিয়া ও কালীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

এই তিনটি উপজেলায় নিরাপত্তার দিক থেকে পুলিশ কম গুরুত্বপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ ক্যাটাগরিতে ভোটকেন্দ্র চিহ্নিত করেছে। এই তিনটি উপজেলায় মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ২৫৮টি।

এর মধ্যেও ১৫৪টি গুরুত্বপূর্ণ (ঝুঁকিপূর্ণ) আর কম গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রের সংখ্যা ১০৪টি। গাজীপুর জেলা পুলিশের দায়িত্বশীল একটি সূত্র এর তথ্য নিশ্চিত করেছে।

জানা গেছে, গাজীপুর সদর উপজেলার চারটি ইউনিয়নে মোট ৪৯টি ভোটকেন্দ্রর মধ্যে ২০টি কেন্দ্রই গুরুত্বপূর্ণ ও ২৯টি কম গুরুত্বপূর্ণ।

কাপাসিয়া উপজেলার ১১টি ইউনিয়নে মোট ১১৯টি কেন্দ্রের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র ২৭টি, কম গুরুত্বপূর্ণ ৯২টি ভোট কেন্দ্র।

কালিগঞ্জ উপজেলায় সাতটি ইউনিয়নে মোট ৯০টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৪৫টি গুরুত্বপূর্ণ ও কম গুরুত্বপূর্ণ ৪৫টি কেন্দ্র রয়েছে।

এসব ভোটকেন্দ্রে র্যাব, পুলিশ ও বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের পাশাপাশি কড়া নজরদারির মধ্যে রাখা হবে।

এ বিষয়ে গাজীপুরের পুলিশ সুপার কাজী শফিকুল আলম বলেন, গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে র্যাব, পুলিশ ও আনসার মোতায়েন থাকবে।

এছাড়া বিজিবি স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। ভোট কেন্দ্রসমূহে মোবাইল টিম কাজ করবে, থাকবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট।

সার্বিক নিরাপত্তায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক প্রস্তুত থাকবে।


আরও খবর



সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিলেও থামছে না ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে প্রাণহানির ঘটনা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ২২জন দেখেছেন

Image

সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি দিলেও থামছে না ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে প্রাণহানির ঘটনা।

প্রতি মাসেই বিএসএফের গুলিতে ঘটছে হত্যাকাণ্ড। সীমান্ত হত্যা নিয়ে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে নিয়মিত আলোচনা হয়। কিন্তু তবুও থামছে না সীমান্তে হত্যা। সবশেষ রোববার (১২ মে) দিবাগত রাতে বেনাপোল সীমান্তে বাংলাদেশিকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় বিএসএফ।

এতে আমজেদ আলী নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

পরিবার জানিয়েছে, রোববার রাতে পুটখালী সীমান্ত দিয়ে ভারতে গরু পাচার করার সময় ভারতীয় বিএসএফ গুলি ছুড়লে আমজেদ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পালিয়ে বাড়িতে চলে আসে।

পরে তাকে যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে যশোর জেনারেল হাসপাতালের পুরুষ সার্জারি ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন আছেন।

বুধবার (৮ মে) দুই বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। হত্যার দুই দিন পর শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যার দিকে পঞ্চগড়ের বাংলাবান্ধা ও ভারতের ফুলবাড়ি জিরো লাইন সীমান্ত দিয়ে ওই দুই বাংলাদেশির মরদেহ তেতুলিয়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ভারতের ফাঁসিদেওয়া থানা পুলিশ।

সীমান্তে বছরের পর বছর ধরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলি ও নির্যাতনে প্রাণ হারাচ্ছেন নিরীহ বাংলাদেশিরা। বিগত ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারিতে বিএসএফের গুলিতে নির্মম হত্যার শিকার হয় কিশোরী ফেলানী খাতুন। তার মরদেহ সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে রাখা হয়েছিল।

ওই সময় কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকা কুড়িগ্রামের কিশোরী ফেলানীর মরদেহের ছবি আলোড়ন তুলেছিল দেশে-বিদেশে। ওই ঘটনার পর দফায় দফায় আলোচনায় সীমান্তে হত্যা বন্ধে প্রতিশ্রুতি দেয় বিএসএফ।

তবে গত বছরগুলোতে পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় একেবারেই উল্টোচিত্র।

বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসেবে ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিএসএফের হাতে মারা গেছেন ২০০ এর বেশি বাংলাদেশি।

নির্যাতনের শিকার হয়েছেন শতাধিক মানুষ। যার মধ্যে গতবছর ২৮ জনের প্রাণহানি ও ৩১ জন মারাত্মক শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

আসকের তথ্য অনুযায়ী, সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে ২০২০ সালে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিকে হত্যা করে বিএসএফ। ওই বছর ৪৮ জন বাংলাদেশি প্রাণ হারান, যার মধ্যে ৪২ জন বিএসএফের গুলিতে ও ছয়জন শারীরিক নির্যাতনে মারা যান।

এর আগের বছর যে ৪৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন তাদের মধ্যে ৩৭ জন বিএসএফের গুলিতে এবং ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে নির্যাতনে। গত সাত বছরের মধ্যে বিএসএফের গুলিতে সবচে কম বাংলাদেশির মৃত্যু হয় ২০১৮ সালে ১৪ জনের।

সরকারের হিসেবে বলছে, ২০০৯ থেকে ২০১৭ পর্যন্ত ৯ বছরে বিএসএফের হাতে ২৯১ জন বাংলাদেশি নিহত হন। এ ৯ বছরের মধ্যে সবচে বেশি প্রাণ হারিয়েছেন ২০০৯ সালে। আর সবচে কম ১৭ জন হত্যার শিকার হয়েছেন ২০১৭ সালে।

ভারতীয় কর্তৃপক্ষের মতে, বিএসএফ আত্মরক্ষার জন্য হত্যা করে। কিন্তু হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) ‘ট্রিগার হ্যাপি’ নামে এক প্রতিবেদনে সীমান্তে গুলি থেকে বেঁচে যাওয়া এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের অভিযোগ ছিল, বিএসএফ তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা না করে বা সতর্ক না করেই নির্বিচারে গুলি চালায়।

কিন্তু আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী, সীমান্তরক্ষী বাহিনী আত্মরক্ষার প্রয়োজনে প্রথমে সতর্ক করতে ফাঁকা গুলি ছুড়তে হবে। যদি এতে হামলাকারী নিবৃত না হয় এবং জীবনের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়ায় সেক্ষেত্রে গুলি ছোড়া যাবে, তবে সেটা হতে হবে অবশ্যই হাঁটুর নিচের অংশে।

কিন্তু এসবের কোনো তোয়াক্কাই যেন নেই বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্রটির সীমান্তরক্ষী বাহিনীর। ফেলানী হত্যার দৃশ্যই কি মনে করিয়ে দেয় না, বিএসএফ গুলি ছোড়ে স্রেফ হত্যার উদ্দেশ্যেই। বিএসএফ কোনো ক্ষেত্রেই প্রমাণ করতে পারেনি যে, হতাহতের শিকার মানুষগুলোর মাধ্যমে তাদের প্রাণ সংশয় বা গুরুতর আহত হওয়ার ঝুঁকি ছিল।

সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যার অন্যতম প্রধান কারণ দেশটির সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনীর অতিরিক্ত বল প্রয়োগ। এ ছাড়াও দুই দেশের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলো ঘনবসতিপূর্ণ। এখানকার একশ্রেণির মানুষ কৃষি ও অন্যান্য পেশার পাশাপাশি আন্তঃসীমান্ত গবাদি পশু ও পণ্য পাচারের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করে।

এই হত্যার শিকার অধিকাংশই বিভিন্ন চোরাচালান কর্মের সঙ্গে জড়িত বলেই অভিযোগ বিএসএফের। কিন্তু দুই দেশের আইন অনুযায়ী, কেউ সীমান্তে অনুপ্রবেশ করলে, কাঁটাতার কাটলে বা পাচারের চেষ্টা করলে তাদের গ্রেপ্তার করে ওই দেশের আইনানুযায়ী বিচার করতে হবে।

কিন্তু কোনো অবস্থাতেই গুলি ছোড়া বা নির্যাতন করা যাবে না।


আরও খবর

ফের অস্থির ডিমের বাজার

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




সস্ত্রীক ওমরাহ করতে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১৩০জন দেখেছেন

Image



সদরুল আইনঃ


পবিত্র ওমরাহ পালনের জন্য সৌদি আরব যাচ্ছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সঙ্গে যাচ্ছেন তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম।


আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সোয়া ৩টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে তাদের সৌদি আরবের উদ্দেশে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করার কথা রয়েছে।



বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে আগামী ৮ মে বিএনপি মহাসচিব ও তার সহধর্মিণীর দেশে ফেরার কথা রয়েছে।


আরও খবর



রাজধানীসহ সারাদেশে বাড়চ্ছে ডেঙ্গু, একদিনে ৩ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৬জন দেখেছেন

Image


বিডি বাংলা ডিজিটাল ডেস্ক:


চোখ রাঙাচ্ছে এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু। বছরের শুরুর চার মাস ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুটা নিয়ন্ত্রিত থাকলেও আস্তে আস্তে তা বাড়তে শুরু করেছে। 


এরই মধ্যে গত একদিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন তিনজন। নতুন করে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ জন।



বুধবার (১৫ মে) সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক নিয়মিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।


এ নিয়ে সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে এ বছর ভর্তি রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৪৫ জনে। মে মাসে ১৫ দিনে মারা গেছেন ৮ জন। 


এ ছাড়া চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে ৩২ জন মারা যাওয়ার খবর জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।


বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারাদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১ জন। এ নিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা ১৬৪ জন।



আক্রান্ত ২১ জনের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ১১ জন। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০ জন। এদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশালে, ৫ জন।


চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৫ মে পর্যন্ত সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন মোট দুই হাজার ৫৪৫ জন। তাদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশন এলাকার ৮৫১ জন। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন দুই হাজার ৩৭৭ জন।


প্রতি বছর বর্ষাকালে ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেয়। ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। গেল বছর দেশে তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেন।


 এর মধ্যে ঢাকায় এক লাখ ১০ হাজার আটজন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন দুই লাখ ১১ হাজার ১৭১ জন। আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেন তিন লাখ ১৮ হাজার ৭৪৯ জন।


 গত বছর এক হাজার ৭০৫ জন মানুষ মশাবাহিত এই রোগে মারা গেছেন। যা দেশের ইতিহাসে এক বছরে সর্বোচ্চ মৃত্যু।


এর আগে, ২০১৯ সালে দেশব্যাপী ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়েছিলেন এক লাখ এক হাজার ৩৫৪ জন। ওই সময়ে চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীসহ প্রায় ৩০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল।


২০২০ সালে করোনা মহামারিকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ সালে সারাদেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। 


ওই বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এ ছাড়া ২০২২ সালে ডেঙ্গু নিয়ে মোট ৬২ হাজার ৩৮২ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল।


আরও খবর



ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন প্রার্থীরা, প্রচার প্রচারনায় এগিয়ে রাসেল

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৬৬জন দেখেছেন

Image



 সফিক ইসলাম:



আসন্ন ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে ভাঙ্গুড়া উপজেলা নির্বাচনে  ভোট আগামী  ২১ মে।পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে এলাকার সাধারণ ভোটারের ভালোবাসা ও উৎসাহ পেয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী হতে প্রচারনা চালাচ্ছেন  গোলাম হাসনাইন রাসেল। 


সারা উপজেলায় এখন ভোটের আমেজ। উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে প্রচারণা।  উৎসবে যেমন সব শ্রেণি-পেশার মানুষ একযোগে অংশ নেয়, তেমনই ভোটের মাঠেও যোগ দিয়েছে সব বয়সের, সব শ্রেণির, সব পেশার মানুষ। 


গ্রামে, বাজারে, রাস্তায় পাড়া-মহল্লায়, শহরের অলিগলি  গোলাম হাসনাইন রাসেল ও কমিদের পদচারনায় মুখরিত হয়ে উঠেছে। গোলাম হাসনাইন রাসেলের  কর্মী-সমর্থকরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ছুটছেন।


 গণসংযোগ থেকে শুরু করে পোস্টার-ব্যানার সাঁটানো, মাইকিং এবং বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোট চাচ্ছেন তারা। পথসভা-উঠান বৈঠক করে  কেন্দ্রে যাওয়ার আহ্বান জানানো হচ্ছে। 


চায়ের দোকান, মসজিদ-মন্দিরের আঙিনা এখন রাজনৈতিক আড্ডাখানায় পরিণত হয়েছে। ব্যানার-পোস্টার দুলছে রাস্তায় বাঁধা রশিতে। শুধু মাঠে ময়দানেই নয়, প্রযুক্তির কল্যাণে টিভি চ্যানেল সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ইউটিউব ও  নানা মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে ভোটের রাজনীতি।


গানে গানে ভোটের প্রচার: 


    প্রার্থীরা নিজেদের বার্তা ভোটারদের কাছে পৌঁছে দিতে সম্ভাব্য সব ধরনের কৌশল অবলম্বন করছেন। এক্ষেত্রে গানে গানে ভোটের প্রচার-প্রচারণা চালাচ্ছেন অনেক প্রার্থী।সব মিলিয়ে ঘরের বাইরে কান পাতলেই এখন ভোটের আলোচনা ও ভোটের গান শোনা যায়।


 চায়ের দোকান থেকে শুরু করে অফিস-আদালত সর্বত্র এখন ভোট নিয়ে মানুষের আলাপ।এ উপজেলায় প্রার্থি চার জন থাকলেও প্রচার প্রচারনায় গোলাম হাসনাইন রাসেল এগিয়ে।


আরও খবর