Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

নেত্রকোনায় কৃষিতে পড়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ আগস্ট ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩২২জন দেখেছেন

Image
নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ ধান আমাদের নেত্রকোনার প্রধান ফসল৷ আর কৃষি ব্যবস্থা সম্পূর্ণ প্রকৃতি নির্ভর৷ এখন পর্যন্ত আউশ আমন ধান পুরোপুরিই বৃষ্টির উপর নির্ভরশীল৷ নেত্রকোনায় জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে৷ কৃষি ও কৃষক ক্ষতির মুখোমুখি৷
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে শস্যের গুণাগুণ ও উৎপাদনের পরিমাণে পরিবর্তন আসতে পারে৷ বর্তমান চাষ এলাকায় উৎপাদন হ্রাস পাচ্ছে৷ পানির স্বল্পতা ঘটছে, হ্রাস পাচ্ছে মাটির উর্বরতা৷ নতুন নতুন বালাই দেখা দিচ্ছে৷ ফলে কৃষিতে কীটনাশক ও সারের প্রয়োগ বাড়াতে হবে৷ সেচের ব্যাপকতা, ভূমিক্ষয়, মৎস্য বৈচিত্র্য কমে যাওয়া, রাসয়ানিকের ব্যবহার পরিবেশের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে৷ দারিদ্র বাড়েছে এবং সমাজে এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে৷ এর ফলে ২১ শতকে সার্বিকভাবে কৃষির উৎপাদন শতকরা ৩০ শতাংশ কমে যেতে পারে৷ এলেই ধারাবাহিকতায় ২০৫০ সাল নাগাদ নেত্রকোনা সহ সারাদেশে ধান ও গমের উৎপাদন আশঙ্কাজনক হারে কমে যেতে পারে৷
এই সবই হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে৷ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এবং ধরণ পরিবর্তিত হচ্ছে৷ এর বিরূপ প্রভাব পড়ছে কৃষি কাজে৷ ফলে প্রয়োজনীয় খাদ্য উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে৷ তাই জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে প্রভাব পড়ছে কৃষি কাজে।
নেত্রকোনা সহ সারাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বহুলাংশে কৃষি খাতের প্রবৃদ্ধির ওপর নির্ভরশীল৷ মানুষের মৌলিক প্রয়োজন অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জোগান দিয়ে থাকে কৃষি৷
নেত্রকোনা সহ সারাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষি খাতের অবদানের প্রায় ৫৫ শতাংশ৷ সেই সঙ্গে নেত্রকোনা সহ সারাদেশের প্রায় ৫৪ শতাংশ মানুষ কৃষি পেশায় নিয়োজিত আছেন৷ কিন্তু সাম্প্রতিক দশকগুলোতে নেত্রকোনা সহ সারাদেশের কৃষি বৈরী জলবায়ুর কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে৷জানা যায়, বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈরী জলবায়ুর সৃষ্টি হয়েছে৷
নেত্রকোনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি জলবায়ুর ও আবহাওয়ার স্বাভাবিক অবস্থাকে অস্বাভাবিক ও অস্থিতিশীল করে তুলেছে, যার বিরূপ প্রভাব পড়ছে কৃষির ওপর৷ কেননা কোনো একটি নির্দিষ্ট শস্যের বেড়ে ওঠার জন্য একটি পরিমিত মানের জলবায়ুর তাপমাত্রা, বৃষ্টিপাত, আর্দ্রতা, বায়ুপ্রবাহ প্রভৃতি উপাদানগুলোর প্রয়োজন হয়৷
নেত্রকোনা সহ সারাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে, এ কথা আগেই বলেছি৷ বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে নেত্রকোনায় হাওরের পানির উচ্চতা ইতোমধ্যেই বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে৷ বিভিন্ন গবেষণা রিপোর্ট পর্যালোচনা করে দেখা যায়, নেত্রকোনায় ২০২১ সালে হাওর পৃষ্ঠ সর্বোচ্চ ১ মিটার উঁচু হতে পারে, যার ফলে নেত্রকোনা জেলার মোট আয়তনের প্রায় ১৮.৩ শতাংশ এলাকা নিমজ্জিত হতে পারে৷ এ পূর্বাভাস সত্যে পরিণত হলে নেত্রকোনাকে উক্ত এলাকার কৃষিসহ সব কিছুই হারাতে হবে, যা নেত্রকোনা সহ দেশের খাদ্য নিরাপত্তাকে মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে৷
নেত্রকোনার কয়েকজন কৃষিবিদ জানিয়েছেন, নেত্রকোনা সহ দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের অন্যতম একটি নিদর্শন বৃষ্টিপাতের ধরন পাল্টে যাওয়া৷ আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে তেমন বৃষ্টি হয় না৷ আশ্বিন মাসে ৪-৫ দিন এমন পরিমাণে বৃষ্টিপাতে যে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়৷ খরাসহ বিভিন্ন কারণে নেত্রকোনার সহ দেশের ভূগর্ভস্থ পানির স্তর দিনে দিনে নিম্নমুখী হয়ে সেচকাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি করছে৷ এর ফলে বিভিন্ন কৃষির উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে৷
অন্যদিকে, স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত বিঘ্নিত হওয়ায় ঘন ঘন বন্যা ও খরার সম্মুখীন হতে হচ্ছে নেত্রকোনা সহ সারাদেশকে৷ প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেন নেত্রকোনা সহ সারাদেশের কৃষির জন্য অবধারিত নিয়তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে৷ ১৯৭৩-১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ২১ দশমিক ৮ লাখ মেট্রিক টন শুধু ধান নষ্ট হয়েছে খরায়৷ বন্যা, খরা, লবণাক্ততা প্রভৃতি দেশের কৃষির ধরনকে বদলিয়ে দিয়েছে৷ এক সময় নেত্রকোনা সহ দেশে কয়েক হাজার প্রজাতির ধান চাষ হতো৷ বর্তমানে তা গেছে অনেক কমে৷
বন্যার কারণে আউশ ও আমন ধানের ব্যাপক ক্ষতি হওয়ায় কৃষক পড়েছে নানান বিপাকে৷ অপর দিকে নেত্রকোনায় ধানের দিকে কৃষক বেশি ঝুঁকে পড়ায় ডাল চাষের জমি হ্রাস পেয়েছে৷ ফলে ডালশস্যের আবাদ তাৎপর্যপূর্ণভাবে হ্রাস পেয়েছে৷ তাছাড়াও পাট, গম ও আখের চাষ উৎপাদন উভয়ই লক্ষণীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে৷ সব কিছু মিলিয়ে নেত্রকোনা সহ সারাদেশের সামনে যে ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে, তা সত্যিই দুঃখের বিষয় বলে জানিয়েছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা৷


আরও খবর



ইতিহাসে প্রথম মিস ইউনিভার্সে অংশ নিচ্ছেন সৌদি সুন্দরী

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে দেখা যাবে এক ২৭ বছর বয়সী মডেলকে। ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার সৌদির পতাকা হাতে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার এই মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন। 

রুমি আলকাহতানি নামের ওই মডেলের ইন্সটাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা ১০ লাখ। সোমবার তিনি জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ব সুন্দরীদের মঞ্চে তার দেশকে উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন। 

তিনি লিখেছেন, ‘আমি মিস ইউনিভার্স ২০২৪ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এই প্রতিযোগিতায় এটাই সৌদি আরবের অভিষেক।’ এই ছবির সাথেই তিনি সৌদি আরবের পতাকাসহ নিজের ছবি প্রকাশ করেছেন। আলকাহতানি রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি এর আগেও বেশ কয়েকটি সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন।


আরও খবর



ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর ফের ইসরাইলের হামলা, নিহত ১৭

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

গাজা ভূখণ্ডে ত্রাণের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর আবারও নির্বিচারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। এতে ১৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৩০ জন। রবিবার সকালে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা। এর আগে ওই প্রতিবেদনে তাৎক্ষণিকভাবে নিহতের সংখ্যা ১২ বলে জানানো হয়েছিল। পরে তা বেড়ে ১৭ জনে দাঁড়িয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গাজার আল কুয়েত গোলচত্ত্বরে ত্রাণের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকা ফিলিস্তিনিদের ভিড়ে গুলিবর্ষণ করে ইসরায়েলি দখলদাররা। সাহায্য চাওয়া ফিলিস্তিনিরা জানুয়ারি থেকেই ওই গোলচত্ত্বরে জড়ো হচ্ছেন এবং ইসরায়েলি হামলার শিকার হচ্ছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, কয়েকটি চলন্ত ট্রাক থেকে খাবার পেতে চেষ্টা করে ফিলিস্তিনিরা। এ সময় ইসরায়েলি সেনারা গুলি চালায় এবং এতে বহু লোক হতাহত হন। হামলার পর কিছু আহত লোক মাটিতেও পড়ে ছিল।  

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এর আগে খাদ্য ও সহায়তা সরঞ্জাম সরবরাহকারী ট্রাকের অপেক্ষায় থাকা ফিলিস্তিনিদের ওপর একাধিক বার বড় পরিসরে হামলা চালিয়েছে এবং এতে বহু সাহায্যপ্রার্থী ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট জানিয়েছে, গত শুক্রবারেও কুয়েত গোলচত্ত্বরে হামলা চালায় ইসরায়েলিরা। সেদিন ত্রাণের পণ্য বহনকারী ট্রাকগুলি সেখানে জড়ো হয়েছিল। এটি দেখে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি সেখানে ভিড় জমায়। এরপর সাহায্য বিতরণের সময় ইসরায়েলি সেনাদের গুলিতে ৫ ফিলিস্তিনি নিহত হন।


আরও খবর



প্রাক্তন-বর্তমান স্ত্রীর সঙ্গে আরবাজ, হঠাৎ কেন এক হলেন তারা

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ২২১জন দেখেছেন

Image

গত বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে সুরা খানের সঙ্গে নতুন সংসার পেতেছেন মালাইকা আরোরার সাবেক স্বামী আরবাজ খান। সুরাকে বিয়ে করার পর মালাইকাকে ইনস্টাগ্রামে ‘আনফলো’ করেছেন তিনি। 

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকেই নিজের নামের পাশ থেকে ‘খান’ পদবি সরিয়েছেন মালাইকা। কিন্তু শুক্রবার রাতে মুম্বাইয়ের এক রেস্তোরাঁয় দেখা গেল একেবারে অন্য এক চিত্র। বর্তমান স্ত্রী সুরার হাত ধরে এলেন আরবাজ। পিছু পিছু এলেন মালাইকা। 

১৯ বছরের দাম্পত্য জীবন। ২০১৬ সালে বিচ্ছেদ হয় আরবাজ-মালাইকার। যদিও সন্তান আরহানের দায়িত্ব ভাগাভাগি করে নিয়েছেন তারা। আর সন্তানের জন্যই ফের কাছাকাছি এলেন এই সাবেক দম্পতি। সম্প্রতি একটি পডকাস্ট শো শুরু করেছেন আরহান। তারই উদযাপনের খাওয়া দওয়া ছিল। ছেলের কথা ভেবেই এদিন এক হলেন আরোরা ও খান পরিবার।

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর ১২ বছরের ছোট অর্জুন কপূরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান মালাইকা। প্রথম দিকে নিজেদের সম্পর্ক নিয়ে জনসমক্ষে মুখ না খুললেও এখন আর কোনও লুকোচুরি নেই। তবে আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকে নানা ভাবে সামাজিক হেনস্থার মুখে পড়তে হয়েছে মালাইকাকে।

কিন্তু ছেলের বিশেষ দিনে আরহানের মা-বাবা ছাড়াও ছিলেন আরবাজের বাবা সেলিম খান, মালাইকার মা জয়েস, বোন অমৃতাসহ অন্যরা। গত সপ্তাহেই প্রকাশ্যে এসেছে আরহানে পডকাস্ট ‘দম বিরিয়ানি’র টিজার। সেখানে খান পরিবারের সকল সদস্যের দেখা মিলেছে। সালমান খানও উৎসাহ দিয়েছেন ভাতিজাকে।


আরও খবর



তুচ্ছ ঘটনায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩২জন দেখেছেন

Image

কুমিল্লার চান্দিনায় গরুর গোবর ফেলাকে কেন্দ্র করে ছোট ভাইয়ের হাতে খুন হলেন হানিফ মিয়া (৩৫)। বুধবার চান্দিনা উপজেলা সদরের আনিছ মোহাম্মদের বাড়িতে (আনিছা বাড়ি) এ ঘটনা ঘটে। নিহত হানিফ মিয়া ওই এলাকার আনু মিয়ার ছেলে। তিন ভাইয়ের মধ্যে বড় হানিফ। হত্যাকারী আনিছ মিয়া নিহতের আপন ছোট ভাই। 

প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, তারা দুই ভাইয়ের পৃথক গরুর খামার আছে। বাড়ির পাশে অন্যের খালি জায়গায় দুই ভাই দীর্ঘদিন যাবৎ গরুর গোবর ফেলে আসছে। বুধবার দুপুরে ওই স্থানে গরুর গোবর ফেলাকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। চরম উত্তেজনার মধ্যে মেঝ ভাই আনিছ মিয়া বড় ভাই হানিফ মিয়াকে মারধর করে। এক পর্যায়ে তাকে কাঠের চোখা টুকরো দিয়ে আঘাত করায় ওই কাঠের চোখা অংশ বাম চোখের ভিতর দিয়ে মাথায় ঢুকে যায়। তাকে উদ্ধার করে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। 

চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. আরিফুর রহমান জানান, তার শরীরের বিভিন্ন অংশের ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। প্রচন্ড রক্তক্ষরণ ও মস্তিস্কে আঘাতজনিত কারণে তার মৃত্যু হয়। চান্দিনা থানার উপ-পরিদর্শক (এস.আই) মো. গিয়াস উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনার পরপর হত্যাকারী পালিয়ে গেছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থাসহ হত্যাকারীকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। 


আরও খবর



নোয়াখালীতে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৩জন দেখেছেন

Image
নোয়াখালীর কবিরহাট উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের রামেশ্বপুর গ্রামের ছরআলী মাঝি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

মারা যাওয়া শিশুরা হলেন-বিবি ফাতেমা বেগম (৭) ও তার ছোট ভাই আবিদ হোসেন (৪)। তারা একই গ্রামের ছরআলী মাঝি বাড়ির আব্দুল হাইয়ের সন্তান। এসব তথ্য নিশ্চিত করেন চাপরাশিরহাট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন টিটু।

স্থানীয়রা জানান, দুই ভাই-বোন সকাল ৮টার দিকে ঘরের পাশে পুকুরে দাঁত ব্রাশ করতে যায়। এ সময় হাত-মুখ ধোয়ার সময় একজন পুকুরে পড়ে গেলে অন্যজন তাকে উদ্ধার করতে পানিতে নামে। পরে দু’জনেই পানিতে ডুবে যায়। একপর্যায়ে পরিবারের সদস্যরা দুইজনকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন।

কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুময়ান কবির বলেন, হাত-মুখ ধোয়ার সময় পানিতে পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। পরে তাদের মরদেহ পরিবারের লোকজন নিয়ে গেছেন। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা নেওয়া হবে।

আরও খবর