Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

সিরাজগঞ্জে কৃষক হত্যা, তিন হত্যাকারিকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ২৬৮জন দেখেছেন

Image

বদরুল আলম দুলাল: সিরাজগঞ্জে এক কৃষক হত্যার অভিযোগে তিন হত্যাকারিকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এসময় হত্যাকারিদের নিকট থেকে নিহতের মোবাইল ফোনসহ আলামত উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার সকালে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেস কনফারেন্সে এ তথ্য জানান সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার আরিফু রহমান মন্ডল বিপিএম (বার), পিপিএম (বার)।

গ্রেফতারকৃতরা হলো, জেলার উল্লাপাড়ার উপজেলার গুনাইগাতি গ্রামের আব্দুল মোমিন, মো: আলাউদ্দিন ও সোহেল রানা। 

পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডল বিপিএম (বার), পিপিএম (বার) জানান, গত ২৪ সেপ্টেম্বর রাতে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার মোহনপুর ইউনিয়নের গুনাইগাতি গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমানকে নিয়ে নৌকাভ্রমনে বের হন একই গ্রামের আ: মোমিন, আলাউদ্দিন ও সোহেল রানা। নৌকায় তর্কবিতর্ক শুরু হলে সাইদুর রহমানকে মাথায় আঘাত করে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করে ঐ তিনজন। নিহতের লাশ গুম করার জন্য গলায় পাথর বেধে পানিতে ডুবিয়ে দেয়া হয়।

হত্যাকান্ডের পর নিহতের মোবাইল ফোন থেকে তার স্ত্রীর নিকট দেড়লক্ষ টাকা মুক্তিপন দাবি করে হত্যাকারিরা। ঘটনার দুদিন পর একই উপজেলার গুনাইগাতি গ্রামের পশ্চিমে কুমার ব্রিজের নিকট সাইদুর রহমানের লাশ ভেসে উঠলে পুলিশ লাশটি উদ্ধার করে। এ বিষয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়।

পুলিশ সুপার আরো জানান, ক্লুলেস হত্যাকান্ডটির রহস্য উদঘাটনে দায়িত্ব দেয়া হয় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিমকে। তথ্যপ্রযুক্তি ও স্থানীয় সোর্সের সহায়তায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের উপ-পরিদর্শক জুলহাস উদ্দিন (পিপিএম, বিপিএম), আব্দুল ওয়াদুদ (পিপিএম) ও সহকারি উপ-পরিদর্শক মিন্টু সেখ (পিপিএম) বুধবার দুপুরে একই উপজেলার এলংজানি বাজারে অভিযান চালিয়ে তিন হত্যাকারিকে গ্রেফতার করে। পরে হত্যাকারিদের স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে নিহতের মোবাইল ফোনসহ আলামত উদ্ধার করা হয়।

প্রেস কনফারেন্সে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নুর ই আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সামিউল আলম।



আরও খবর



চ্যালেঞ্জের মুখে তরুণ মন্ত্রীরা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image


রাজনৈতিক প্রতিবেদক:


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তরুণদেরকে রাজনীতিতে পাদপ্রদীপে আনার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

বহু তরুণকে তিনি প্রত্যাশার বাইরে জায়গা দিয়েছেন। নেতৃত্বে, মন্ত্রিসভায় এবং জাতীয় সংসদে নিয়ে এসেছেন।

এবারের যে মন্ত্রিসভা গঠিত হয়েছে সেই মন্ত্রিসভা অভিজ্ঞতা এবং তারুণ্যের মিশেলে একটি মন্ত্রিসভা বলেই রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন।

এই মন্ত্রিসভায় শেখ হাসিনা বেশকিছু তরুণকে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। কিন্তু তরুণরা দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই এখন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ছেন।

আর এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে তারা শান্ত-ধীরস্থিরভাবে কীভাবে পরিস্থিতি সামাল দেন সেটার উপর নির্ভর করছে সরকারের সাফল্যের অনেক কিছুই।

১. শিক্ষামন্ত্রী:

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী ছিলেন এবারের মন্ত্রিসভায় অন্যতম বড় চমক। গত মন্ত্রিসভায় তিনি ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী। এবার তিনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। কিন্তু দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তিনি রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছেন।

বিশেষ করে এই তীব্র দাবদাহের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা-বন্ধ নিয়ে যে টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে, সেই টানাপোড়েনে সাধারণ অভিভাবকদের কাছে শিক্ষামন্ত্রী সমালোচিত হচ্ছেন।


বিশেষ করে হাইকোর্ট যখন প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তখন তার বিরুদ্ধে আপিল করার সিদ্ধান্ত নিয়ে তিনি সমালোচিত হয়েছিলেন।

যদিও সেই সিদ্ধান্ত থেকে তিনি পরে সরে এসেছেন। তবে তরুণ শিক্ষামন্ত্রীকে সামনের দিনগুলোতে আরও অনেক কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে বলেই মনে করছেন সাধারণ মানুষ।

২. জনপ্রশাসনমন্ত্রী:

গতবার ফরহাদ হোসেন ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী। এবার তিনি পূর্ণমন্ত্রীর দায়িত্ব পেয়েছেন। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নানা রকম আমলাতান্ত্রিক ইস্যু এখন ক্রমশ জটিল হয়ে পড়ছে এবং সাধারণ মানুষের অসন্তোষের কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।


বিশেষ করে প্রশাসন ক্যাডারের কর্তৃত্ব-বাড়াবাড়ি অন্যান্য ক্যাডারগুলোর মধ্যে ক্ষোভ এবং অসন্তোষ সৃষ্টি করছে। সাম্প্রতিক সময়ে প্রশাসন ক্যাডারের একের পর এক পদোন্নতি এবং অন্যান্য ক্যাডারগুলোর অবহেলা সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে একধরনের বৈষম্য সৃষ্টি করেছে।

তাছাড়া চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ নিয়ে প্রশাসনের মধ্যে একধরনের নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে। সেই নেতিবাচক মনোভাব কাটানোর জন্য জনপ্রশাসনমন্ত্রীকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে।

প্রশাসনের ন্যায়নীতি এবং যোগ্য ব্যক্তিদেরকে পদোন্নতি দেওয়ার বিষয়টিও এখন একটি বড় প্রশ্ন হিসেবে সামনে এসেছে। চাটুকার এবং মতলববাজদেরকে পদোন্নতি দেওয়ার বিরুদ্ধে সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে একধরনের অবস্থান তৈরি হয়েছে।

আমলাদের বাড়বাড়ন্ত এখন সাধারণ মানুষের জন্য একটি বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে আমলাদের নানা রকম দাবিদাওয়ার ফিরিস্তি সাধারণ মানুষকে হতাশ করেছে।

এই অবস্থায় আমলাতন্ত্রকে একটি শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে আসা এবং তাদের খবরদারি-বাড়াবাড়ির লাগাম টেনে ধরা যেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

৩. বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী:

বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু ছিলেন এবারের মন্ত্রিসভায় অন্যতম বড় চমক। এই তরুণ কীভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে সেটা দেখার অপেক্ষায় ছিল সাধারণ মানুষ। কিন্তু বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী এখন পর্যন্ত বাজারের উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেননি, শৃঙ্খলাও রক্ষা করতে পারেননি। তার এই দায়িত্বটি অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং।

এই সমস্ত তরুণ মন্ত্রীরা তাদের উদ্ভাবনী নানা রকম দক্ষতা দিয়ে কীভাবে পরিস্থিতি সামাল দেন সেটার উপর নির্ভর করছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারুণ্যের যোগ্যতা নির্ধারণ এবং ভবিষ্যত।

 

 


আরও খবর



যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে হামাসের হ্যাঁ, ইসরায়েলের প্রত্যাখ্যান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৪৩জন দেখেছেন

Image

নিউজ ডেস্ক:


ফিলিস্তিনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস জানিয়েছে, তারা মধ্যস্থতাকারী কাতার ও মিশরের দেওয়া গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হয়েছে।


 তবে এমন প্রস্তাবকে অগ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করেছে ইসরায়েল। খবর রয়টার্সের।


এক বিবৃতিতে হামাস জানিয়েছে, ইসমাইল হানিয়ে (হামাস প্রধান) কাতারের প্রধানমন্ত্রী এবং মিশরের গোয়েন্দা প্রধানকে তাদের এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে রাজি হওয়ার কথা নিশ্চিত করেছে। 


তবে হামাসের এমন প্রস্তাবে রাজি হওয়ার পরেই তা গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানায় ইসরায়েল।


গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে তুমুল যুদ্ধ চলছে। এতে গাজায় এখন পর্যন্ত ৩৪ হাজারের বেশি প্রাণহানি ঘটেছে, আহত হয়েছে ৭৮ হাজারের বেশি। 


অন্যদিকে ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় নিহত হয় অন্তত ১২০০ জন, আহত তিন হাজারের বেশি।


আরও খবর



নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকান্ডে রায়ে আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন, ৬ জন খালাস

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৩৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

নব্বই দশকের চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ তিনজনের যাবজ্জীবন আদেশ দিয়েছেন আদালত।


বৃহস্পতিবার (৯ মে) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করেন।



কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে ২ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া বাকি ৬ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় আদালত তাদের খালাস দিয়েছেন।


দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ ও আদনান সিদ্দিকী।


 গত ২৯ এপ্রিল ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক অরুণাভ চক্রবর্তী রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার (৯ মে) ধার্য করেন।


গত ১১ ফেব্রুয়ারি মামলাটিতে আত্মপক্ষ শুনানি শেষ হয়। এর আগে কোনো সাক্ষী সাক্ষ্য দিতে আদালতে না আসায় গত ২৮ জানুয়ারি সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন আদালত। মামলাটিতে ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।


১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন।



সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে।


মামলার অন্য আসামিরা হলেন- আদনান সিদ্দিকী, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশীষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।


মামলাটি তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।


২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার ২ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।


 ওই বছরই আসামিদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে আবেদন করেন। আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে দীর্ঘ ১৯ বছর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটি স্থগিত ছিল।


আরও খবর

ফের অস্থির ডিমের বাজার

শনিবার ১৮ মে ২০২৪




ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৯জন দেখেছেন

Image



সদরুল আইন,প্রধান প্রতিবেদকঃ


ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। 


রিয়াজ মাহমুদকে সভাপতি ও সাগর আহমেদ শামীমকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়।


শনিবার (৪ মে) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।



কমিটির অনুমোদন দিয়ে এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’, ‘স্মার্ট মহানগর’ বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।


কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন ৬৮ জন। এছাড়া যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ১১ জন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রয়েছেন ১১ জন।


আরও খবর



১৩৯ উপজেলায় ভোটযুদ্ধ চলছে

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ২৩জন দেখেছেন

Image



সদরুল আইনঃ


ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। 


বুধবার (৮ মে) সকাল ৮টায় সারাদেশের ১৩৯ উপজেলায় একযোগে শুরু হয় ভোটগ্রহণ। যা বিরতিহীনভাবে চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। 


নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলায় এই পর্বে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে ২ কোটি ৮০ লাখের বেশি মানুষ।


এই ধাপে মোট ১ হাজার ৬৩৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান পদে ৫৭০, ভাইস চেয়ারম্যান ৬২৫ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪৪০ জন প্রার্থী রয়েছেন।


প্রথম ধাপে চেয়ারম্যান পদে ৮, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ করে অর্থাৎ মোট ২৮জন প্রার্থী ইমোমধ্যে বিনা-প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন।


এ ছাড়া হাতিয়া, মুন্সীগঞ্জসদর, বাগেরহাট সদর, পরশুরাম ও শিবচর এই পাঁচটি উপজেলার সব পদের প্রার্থীরা বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। তাই এই পাঁচ উপজেলায় কোনো পদেই ভোটের প্রয়োজন পড়ছে না।


 এ ছাড়া পার্বত্য জেলা বান্দরবানে তিনটি উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করেছে ইসি।


এদিকে ভোটের পরিবেশ শান্ত রাখতে স্বাভাবিক এলাকায় সাধারণ কেন্দ্রে ১৭জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৮ বা ১৯ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।


 এ ছাড়া বিশেষ এলাকায় সাধারণ কেন্দ্রে ১৯ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ২০ বা ২১ জন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েন থাকবে।


 উপজেলার আয়তন, ভোটার সংখ্যা ও ভোটকেন্দ্রের গুরুত্ব বিবেচনায় প্রতি উপজেলায় ২ থেকে ৪ প্লাটুন বিজিবি দায়িত্ব পালন করবেন। উপকূলীয় এলাকার দ্বীপাঞ্চলে কোস্টগার্ড, মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে। 


ভোট কেন্দ্রে আনসার ব্যাটালিয়ন মোবাইল বা স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ভোটগ্রহণের আগের দুই দিন, ভোটগ্রহণের দিন ও ভোটগ্রহণের পরের দুইদিন মোট পাঁচ দিন নিয়োজিত থাকবেন। 


এ ছাড়া নির্বাচনী আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিত করতে ৪০০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত রয়েছেন। আর বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট রয়েছেন ১৩৯ জন।


ভোটগ্রহণের সাত দিন আগে ও ভোটগ্রহণের পরবর্তী সাত দিন পর্যন্ত লাইসেন্সধারীরা অস্ত্রসহ চলাচল না করতে কিংবা বহন ও প্রদর্শন না করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।


প্রথম ধাপে ১১ হাজার ৫৫৬ কেন্দ্রের ৮১ হাজার ৮০৪ ভোট কক্ষে ৩ কোটি ১৪ লাখ ৬৮ হাজার ১০২ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। তাদের মধ্যে পুরুষ ১ কোটি ৬০ লাখ ২ হাজার ২২৪, নারী ১ কোটি ৫৪ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯০ ও ১৮৮ জন হিজড়া ভোটার রয়েছেন।


ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ভোট ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে এবং চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৫ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।



আরও খবর

ফের অস্থির ডিমের বাজার

শনিবার ১৮ মে ২০২৪